1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:৪৮ পূর্বাহ্ন
১১ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৪ঠা রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গোবিন্দগঞ্জে জাতীয় গ্রীস্মকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ পলাশবাড়ীতে সার ডিলার মা এন্টারপ্রাইজকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা যাত্রা শুরু করলো পলাশবাড়ী উপজেলা প্রেসক্লাব, আংশিক কমিটি ঘোষণা গাইবান্ধায় দুর্গোৎসবের প্রতিমায় শেষ আঁচড় দিচ্ছেন শিল্পীরা পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবীতে গাইবান্ধা প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে জেলা জামায়াতের মতবিনিময় ফিলিস্তিনি দ্বি-রাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধান পর্যাপ্ত ত্রাণ প্রবেশ এবং যুদ্ধ বন্ধের দাবীতে পলাশবাড়ীতে মৌন র‌্যালী পলাশবাড়ীতে সার ও কীটনাশকের দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে গাইবান্ধায় র‌্যাবের বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার গাইবান্ধায় জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ পলাশবাড়ী সরকারি কলেজে ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে পানির ফিল্টার স্থাপন

সুদানে এতিমখানায় আটকা পড়া ৬০ শিশুর মৃত্যু

  • আপডেট হয়েছে : বৃহস্পতিবার, ১ জুন, ২০২৩
  • ২৩ বার পড়া হয়েছে

 

চলমান সংঘাতের কারণে সুদানের রাজধানী খার্তুমের একটি এতিমখানায় আটকে পড়া বিভিন্ন বয়সের ৬০ জন শিশু মারা গেছে। গত ছয় সপ্তাহ ধরে তারা সেখানে আটকে ছিল।

শিশুদের বেশিরভাগই খাবারের অভাব ও জ্বরে ভুগে মারা গেছে। তাদের মধ্যে শুধু দুইদিনেই প্রাণ হারায় ২৬ জন।

খার্তুমের আল-মায়কোমা এতিমখানার এক ডজনেরও বেশি চিকিৎসক, স্বেচ্ছাসেবক, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও কর্মীরা শিশুদের দুর্ভোগের এই তথ্য জানান। কয়েক ডজন নথি, ছবি ও ভিডিও পর্যালোচনা করে এতিমখানার শোচনীয় পরিস্থিতির প্রমাণ পেয়েছে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংবাদসংস্থা।

কর্মীদের তোলা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সাদা চাদরে বাঁধা শিশুদের মৃতদেহ দাফনের অপেক্ষায় রয়েছেন তারা। অন্য ফুটেজে দেখা যায়, শুধু ন্যাপি পরা দুই ডজন শিশু একটি ঘরের মেঝেতে বসে আছে। তাদের অনেকেই কাঁদছে। নারী কর্মীরা তাদের কান্না থামানোর চেষ্টা করছেন।

এক কর্মী জানান, গত সপ্তাহে কাছাকাছি গোলাবর্ষণে এতিমখানার বড় একটি অংশ ধুলোয় ঢেকে যায়। পরে বাচ্চাদের সরিয়ে বড় একটি ঘরে রাখা হয়।

স্বেচ্ছাসেবক আফকার ওমর মোস্তফা টেলিফোনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, এখানে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এমন কিছু আমরা যুদ্ধের প্রথম দিন থেকে আশঙ্কা করছিলাম।

গত ২৭ মে ১৪ শিশু ও পরদিন আরও ১২ জন শিশু মারা যায়। এ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ক্ষোভ তৈরি হয়।

এরপর গত ২৯ মে জাতিসংঘের শিশু সংস্থা, ইউনিসেফ ও রেড ক্রস ওই এতিমখানায় খাদ্য ও ওষুধসহ জিনিসপত্র সরবরাহ করেছে।

এতিমখানার কর্মীরা সতর্ক করে জানান, আরও শিশু মারা যেতে পারে। শিশুদের যেন যুদ্ধ-বিধ্বস্ত খার্তুম থেকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, গত ১৫ এপ্রিল থেকে দেশটিতে প্রতিদ্বন্দ্বী সামরিক উপদলের মধ্যে লড়াই চলছে, যা খার্তুম ও অন্যান্য শহরকে যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত করেছে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft