1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের নির্বাচনী মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন রাজশাহীতে বিচারকপুত্র হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন গাইবান্ধায় বিএনপির প্রার্থীকে বিজয়ী করতে জাসাসের মতবিনিময় সভা আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসব মুখর করতে মাঠ প্রশাসন প্রস্তুত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধি-বহির্ভূত ৫৭টি আদেশে ডিপিসি স্থবির—১২ বছরেও প্রথম পদোন্নতি পাচ্ছেন না বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের প্রভাষকরা।

লটারি জিতে রাতারাতি কোটিপতি চা বিক্রেতা

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ৩ নভেম্বর, ২০২১
  • ১২ বার পড়া হয়েছে

রাতারাতি ভাগ্যবদল! ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চা ও লটারির দোকানের মালিক কমল মহলদার জানতেন না, কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পাল্টে যাবে তার ভাগ্য। ৩৫ বছরের কমলের একটি চায়ের দোকান আছে। ওই দোকানেই তিনি লটারির টিকিট বিক্রি করেন। দোকানের অবিক্রীত টিকিটেই ভাগ্য খুলে গেল তার। পেলেন ভারতীয় মুদ্রায় এক কোটি টাকা।সোমবার বিকালে ১২০ টাকার টিকিট অবিক্রীত থেকে যায় কমলের। সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে তিনি জানতে পারেন, তার একটি অবিক্রীত টিকিটে এক কোটি টাকা জিতেছেন। এর পর কোনো ঝুঁকি না নিয়ে মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় লটারির টিকিট নিয়ে হাজির হন কমল। আর কমলকে দেখার জন্য থানায় হাজির হয় বহু মানুষ। কমলের বাড়ি হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার কুশিদা হাটখোলা এলাকায়।

কমল জানায়, বাড়িতে তার স্ত্রী, দুই সন্তান ও বয়স্ক বাবা-মা আছেন। মা নির্মলা মহলদার কুশিদা বাজারে সবজি বিক্রেতা। লটারির টাকা পেয়ে দুই সন্তানের জন্য ভালো চিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।কমল বলেন, ‘আমি মাঝে মাঝে টিকিট কাটতাম। এত টাকা পাব কোনো দিন ভাবিনি। আপাতত টাকা পেয়ে আমি ঋণ শোধ করব, সন্তানদের নামে রাখব কিছু টাকা। আর বাড়ির একেবারেই ভগ্নদশা, সেটা ঠিক করব দ্রুত।’কমলের মা বলছেন, ‘আগে ঝালমুড়ি বিক্রি করত আমার ছেলে। তার পর চায়ের দোকান দেয়। মাঝে মাঝে লটারির টিকিট কাটত, টিকিট বিক্রিও করত বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে। আজ ওর ভাগ্য ফিরেছে। নিরাপত্তার যাতে কোনো অভাব যাতে না হয়, তাই থানায় এসেছি।’এ প্রসঙ্গে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি সঞ্জয়কুমার দাস জানিয়েছেন, সোমবার সন্ধ্যায় লটারির টিকিট নিয়ে থানায় আসেন কমল মহলদার নামে কুশিদার এক বাসিন্দা। তাকে নিরাপত্তা দেওয়ার কথা জানিয়েছি আমরা।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft