1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৩০ পূর্বাহ্ন
৫ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৯শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ধর্মের নামে নৃশংসতা: মানবতা ও ইসলামের চরম অবমাননা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি হত্যার বিচারের দাবীতে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ গোবিন্দগঞ্জে শহীদ ওসমান হাদির রুহের মাগফিরাত কামনায় দো’আ ও মোনাজাত তারাগঞ্জে শহীদ শরীফ ওসমান হাদীর হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ হাদী হত্যার বিচার দাবিতে পলাশবাড়ীতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদি ইন্তেকাল করেছেন শরিফ ওসমান হাদির মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন তারেক রহমান ওসমান হাদির মৃত্যুতে জাতির উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের পূর্ণ বিবরণ নুরানী তা’লীমুল কুরআন বোর্ড খুলনা বাংলাদেশ-এর পলাশবাড়ী কার্যালয় ও দারুল কুরআন মাদ্রাসার শুভ উদ্বোধন গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস এবং জাতীয় প্রবাসী দিবস পালিত

গোবিন্দগঞ্জের পিআইও, ভাইস চেয়ারম্যান,১৬ ইউপি চেয়ারম্যানসহ মোট ১৯ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ২৭ বার পড়া হয়েছে
ভূয়া কাগজপত্র তৈরি করে সরকারি পাঁচ হাজার ৮ শত ২৩ মেট্রিকটন সরকারি চাল জালিয়াতির মাধ্যমে উত্তোলন করে আত্মসাতের অভিযোগে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জহিরুল ইসলামসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দায়েরকৃত মামলায় , উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ,১৬ জন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এবং কাউন্সিলরদের আসামি করা হয়েছে।
গত ২৬ আগস্ট রংপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক মো. হোসাইন শরীফ বাদী হয়ে মামলাটি করেছেন।আজ মঙ্গলবার(৩১ আগষ্ট) দুদকের সদরদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মামলার অভিযোগে উল্লেখ্য করা হয়, আসামিরা পারস্পরিক যোগসাজসের মাধ্যমে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের উপজেলায় জিআরের বরাদ্দকৃত (ধর্মীয় সভার অনুকূলে)
পাঁচ হাজার ৮ শত ২৩ মেট্রিকটন সরকারি চাল জালিয়াতির মাধ্যমে উত্তোলন করেন। পরে তা কালোবাজারে বিক্রি করেন। এ চালের মূল্যমান হিসাবে সরকারি ২২ কোটি তিন লাখ ২১ হাজার ৫৯০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের দণ্ডবিধির ৪০৯/৪৬৭/
৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং ৫(২) ধারায় মামলা করা হয়।
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন- গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম, ১ নং কামদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মোশাহেদ হোসেন চৌধুরী,২ নং কাটাবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. রেজাউল করিম (রফিক), ৩ নং শাখাহার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তাহাজুল ইসলাম, ৪ নং রাজাহার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল লতিফ সরকার,৫ নং সাপমারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাকিল আলম, ৬ নং দরবস্ত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আ. র. ম. শরিফুল ইসলাম জজ ৭ নং তালুককানুপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আতিকুর রহমান আতিক, ৮ নং নাকাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল কাদের প্রধান, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আকতারা বেগম, ১০ নং রাখালবুরুজ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহদাত হোসেন, ১১ নং ফুলবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মান্নান মোল্লা, ১২ নং গুমানীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. শরীফ মোস্তফা জগলুল রশিদ রিপন,
১৩ নং কামারদহ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. শরিফুল ইসলাম রতন, ১৪ নং কোচাশহর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোশারফ হোসেন, ১৫ নং শিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেকেন্দার আলী মন্ডল, ১৬ নং মহিমাগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল লতিফ প্রধান, ১৭ নং শালমারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আমির হোসেন শামীম ও গোবিন্দগঞ্জ কাউন্সিলর মো. গোলাপী বেগম।
এবিষয়ে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জহিরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,এরআগে তদন্ত হয়েছে এখন ফেসবুকের মাধ্যমে জানলাম মামলা হয়েছে। এ বিষয়ে কাগজ প্রত্রাদি দেখে জানা যাবে। কি পরিমান বরাদ্দ ছিলো। মামলারটি আরো অধিকতর তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত অপরাধিদের সনাক্ত করার জন্য বিজ্ঞ আদালত,সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও গণমাধ্যমকর্মীদের সুদৃর্ষ্টি কামনা করছি।
উল্লেখ্য,গত ২০১৫ সালের ৮ আগস্ট গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হিসাবে যোগদান করেন। তিনি ২০১০ সালের বিসিএস এ উর্ত্তীণ হন। বিগত ৬ বছর হলো তিনি দায়িত্বে থাকা কালিন সময়ে গোবিন্দগঞ্জে উপজেলায় ব্যাপক অনিয়ম করা হয়েছে। তাহার দায়িত্বে থাকা কালিন সময়ে উপজেলার টি আর, কাবিখা, কাবিটা ও দূর্যোগ সহনশীল ঘর নির্মাণ,আশ্রয়ণ প্রকল্প গুলোতে দৃশ্যমান অনিয়ম দূর্নীতি করা হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাসহ জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা উচিৎ বলে মনে করেন গোবিন্দগঞ্জের সচেতন নাগরিক সমাজ।

 

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft