1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:০৮ অপরাহ্ন
৩রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৭শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে বিএনপির নির্বাচনী উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত গাইবান্ধায় নবাগত ডিসি মাসুদুর রহমান মোল্লা’র যোগদান গোবিন্দগঞ্জে নির্যাতিত ও ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবীতে বিক্ষোভ অর্থের অভাবে ধান কাটতে না পারা চার কৃষকের ৩ একর জমির ধান কেটে দিলেন লালমনিরহাট কৃষকদল ‎ পীরগঞ্জে হানি ট্র্যাপের ঘূর্ণাবর্তে প্রধান শিক্ষক স্বপন কুমার; অন্যদিকে রাসলীলা উপভোগে উন্মত্ত সহকারি শিক্ষক রামকৃষ্ণ রায়! পীরগঞ্জে খোলা পেট্রোল বিক্রি হচ্ছে এসি ল্যান্ড অফিসের সামনে! উদ্দীপনায় পলাশবাড়ী মডেল প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন তারাগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের মৃত্যু গণঅভ্যুত্থান দমন মামলায় হাসিনা–কামালের মৃত্যুদণ্ড “পলাশবাড়ীতে জামায়াতের শোকরানা নামাজ আদায়” পলাশবাড়ীতে বীর মুক্তিযোদ্ধার ইন্তেকাল ইউএনও’র নেতৃত্বে রাষ্ট্র্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

সাদুল্লাপুর যুব উন্নয়ন কর্মকর্তাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে জালিয়াতি ও প্রতারণার মামলা

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১
  • ২১ বার পড়া হয়েছে
এবার জালিয়াতি ও প্রতারণার অভিযোগে গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার সাবেক যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা হাসেন আলীসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচির তালিকাভুক্ত মাসুম বিল্লাহ সরকার বাদি হয়ে আদালতে এই মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় যুব উন্নয়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সুপারভাইজার আব্দুল ওয়াহাব সরকার ও স্থানীয় যুবক আপেল মাহমুদকে আসামি করা হয়। সম্প্রতি পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) সরেজমিনে তদন্ত কাজ শুরু করলে মামলার ঘটনাটি ফাঁস হয়ে যায়। এদিকে, বাদি পক্ষে মামলায় প্রধান স্বাক্ষী হয়েছেন সাদুল্লাপুর যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. নাজমুল হাসান। অথচ নাজমুল হাসানের বিরুদ্ধেও রয়েছে অনিয়মের অভিযোগ।
আমলী আদালতে (সাদুল্লাপুর) সিআর/জানুয়ারীতে দায়ের করা মামলার এজাহারে বলা হয়, ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচির প্রথম ব্যাচে তালিকাভুক্ত (৫৬৩) হন দামোদরপুর ইউনিয়নের পূর্ব দামোদরপুর গ্রামের বাদি মাসুম বিল্লাহ। কিন্তু অসুস্থ থাকায় প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ করেননি তিনি। এ সুযোগে তৎকালীন যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা হাসেন আলী ও সুপারভাইজার আব্দুল ওয়াহাব ইদিলপুরের মাদারহাটের আবদুল আজিজ সরকারের ছেলে আপেল মাহমুদকে (মাসুম বিল্লাহ) নাম ধারণ করে প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ করান। এরপর ভোটার আইডি কার্ডের নাম ও ঠিকানা ঠিক রেখে ছবি, স্বাক্ষর ও জন্ম তারিখ পরিবর্তন করে ব্যাংক হিসাব খুলে গত ২৪ মাসের কর্মভাতা উত্তোলন করেন আপেল মাহমুদ। এজাহারে আরও বলা হয়, অর্থ উত্তোলনের বিষয়টি অবগতের পর ভূয়া (জালিয়াতি) করা ব্যক্তিকে সঞ্চয়ের অর্থ ফেরত প্রদান না করতে গত বছরের ৩ জুন যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা বরাবরে লিখিত আবেদন করেন মাসুম বিল্লাহ। পরে আপেল মাহমুদ নিজেকে নির্দোষ প্রমাণে সুপারভাইজার আব্দুল ওয়াহাবকে ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও ভাতা উত্তোলনের কথা স্বীকার করে লিখিত আবেদন করেন। এছাড়া গত বছরের ৫ জুলাই ছবি, স্বাক্ষর ও জন্ম তারিখসহ আইডি নম্বর পরিবর্তনের পাশাপাশি সার্টিফিকেট ব্যবহারের সত্যতা পাওয়ার কথাও এজাহারে উল্লেখ করেন মাসুম বিল্লাহ।
বাদি মাসুম বিল্লাহর বড় ভাই নান্নু মিয়া বলেন, ‘আসামীরা পরস্পর যোগসাজসে প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয়ে গত ২৪ মাস কর্ম ভাতার টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বারবার জানিয়েও প্রতিকার না মেলায় আদালতের দারস্থ হয়েছি। উল্টো তাদের বিভিন্নভাবে হয়রানীর চেষ্টা করা হয়। মামলার তদন্তে জালিয়াতি ও প্রতারণা ঘটনার সত্যতাসহ কয়েকজনের জড়িতের প্রমাণও পেয়েছে পিবিআইয়ের তদন্তকারী কর্মকর্তা। এরপর থেকে বিষয়টি আপোষ করতে অভিযুক্তরা তাদের নানাভাবে চাপ দিচ্ছেন বলেও তিনি অভিযোগ করেন’।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি মামলার প্রধান আসামি সাবেক যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা হাসেন আলীকে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft