প্রথম আলোর ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ৪ নভেম্বর বুধবার গাইবান্ধায় নানা কর্মসুচি পালিত হয়। সকালে গাইবান্ধা শহরের ডিবি রোডস্থ বন্ধুসভার অস্থায়ী কার্যালয়ে জন্মদিনের কেক কেটে দিনের কর্মসুচি শুরু হয়। এসময় সংবাদপত্র হকার্সদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় গাইবান্ধা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে গিয়ে জেলা প্রশাসক মো. আবদুল মতিনকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। এছাড়া করোনা মোকাবেলায় সম্মুখসারির যোদ্ধা হিসেবে জেলা প্রশাসককে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ লেখা একটি পেস্নকার্ডও দেওয়া হয়।
এরপর গাইবান্ধার পুলিশ সুপার মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, সিভিল সার্জন আ.ম. আখতারম্নজ্জামান, গাইবান্ধা জেনারেল সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মো. নবিউর রহমান, গাইবান্ধা প্রেসক্লাবের সভাপতি কে এম রেজাউল হক ও সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর এবং বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট অ্যাসোসিয়েশন গাইবান্ধা জেলা শাখার সভাপতি ফিরোজ খানকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয় ও তাদেরকে একই পেস্নকার্ড দেওয়া হয়। জেলা প্রশাসক মো. আবদুল মতিন প্রথম আলোকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, করোনা মোকাবেলায় সম্মুখসারির যোদ্ধাদের সংবর্ধিত করার উদ্যোগটি মহৎ। পুলিশ সুপার মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম প্রথম আলোকে ধন্যবাদ জানান।
ফুল ও প্লেকার্ড প্রদানে সহযোগিতা করেন গাইবান্ধা বন্ধুসভার সহ-সভাপতি আলমগীর কবীর, সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান সরকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিলস্নাত হোসাইন ও ওবায়দুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল সরকার, নারী বিষয়ক সম্পাদক কনা খাতুন, সদস্য সানজিদা রহমান, সাফিয়া রহমান, মোছা. সুচনা ও মোছা. মেঘা, প্রথম আলোর জেলা প্রতিনিধি শাহাবুল শাহীন তোতা প্রমুখ।