
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেছেন, সরকারের পদত্যাগ দাবি করার আগে গত ১২ বছরে আন্দোলন ও নির্বাচনে ব্যর্থতার জন্য বিএনপির নেতৃত্বের পদত্যাগ করা উচিত।
আজ মঙ্গলবার সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে থেকে ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
এ সময় সামাজিক ঐক্য গড়ে তোলার মাধ্যমে ঘৃণ্য অপরাধীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় না দেয়ায় পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রশ্রয়ও বন্ধ করার আহ্বান জানান তিনি।
সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি উপ-নির্বাচনে এজেন্ট না দিয়ে সব কার্যক্রম থেকে নিজেদের সরিয়ে রেখে নির্বাচনকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালায়, যা তাঁদের পুরনো অপকৌশল। বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন ব্যর্থ বিরোধীদল আর কেউ দেখেনি।
তিনি বলেন, বিএনপি ইস্যু না পেয়ে আন্দোলন করতে পারছে না। তাই সরকারের পদত্যাগ চাওয়া মামার বাড়ির আবদার।
তিনি আরও বলেন, উপনির্বাচনে এজেন্ট না দিয়ে সকল কার্যক্রম থেকে নিজেদের সরিয়ে রেখে নির্বাচনকে বিতর্কিত করার অপপ্রয়াস চালায়, যা বিএনপির পুরোনো অপকৌশল।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে সরকারও ধর্ষণসহ নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে অত্যন্ত কঠোর অবস্থান নিয়েছে এবং সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রেখে আইন সংশোধন করেছে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, করোনাকালে বিশ্বব্যাপী সামাজিক অস্থিরতার পাশাপাশি পারিবারিক সহিংসতা, নারী ও শিশু নির্যাতন বেড়েছে। গার্ডিয়ান পত্রিকার এক প্রতিবেদনে জানানো হয় যুক্তরাজ্যে গত এক বছরে ৫৫ হাজার নারী ধর্ষণের স্বীকার হয়েছে। ইউরোপজুড়েই এ প্রবণতা ঊর্ধ্বমুখী।