
গাইবান্ধা সরকারি মহিলা কলেজকে জেলা শহরের বাইরে স্থানান্তর প্রচেষ্টার প্রতিবাদ এবং শহরের মধ্যে কলেজ স্থাপনের দাবি জানিয়ে প্রস্তাবিত ছয়টি স্থান নির্ধারন করে জেলার বিশিষ্ট নাগরিকরা জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে।
সম্প্রতি বাম গণতান্ত্রিক জোট গাইবান্ধার এক মতবিনমিয়সভায় শহরের বিশিষ্টজনের মতামতের উপর ভিত্তি করে স্মারকলিপিতে যে ৬টি প্রস্তাবিত স্থান নির্ধারণ করা হয় সেগুলো হলো- ১. পুরাতন জেলাখানা ও পুরাতন জজকোর্ট অফিস ২. বাংলা বাজার সংলগ্ন অব্যবহৃত সরকারী ষ্টাফ কোয়াটার ৩. সুন্দরজাহান মোড় এতিমখানার পিছনের জায়গা ৪. সরকার পাড়ায় অব্যহৃত পাটের গোডাউন ৫. পুরাতন হাসপাতাল ও মাতৃসদনের দক্ষিণে পৌরসভার অব্যহৃত জায়গা ৬. পূর্বপাড়া রাস্তা সংলগ্ন সাবেক টিএন্ডটি অব্যহৃত অফিস।
গতকাল ১ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরো সদস্য আমিনুল ইসলাম গোলাপের নেতৃত্বে স্মারকলিপি প্রদান করেন পরিবেশ আন্দোলনের জেলা আহ্বায়ক ওয়াজিউর রহমান রাফেল, জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য মিহির ঘোষ, বাসদ মার্কসবাদী জেলা আহবায়ক আহসানুল হাবীব সাঈদ, জেলা বাসদ সমন্বয়ক গোলাম রব্বানী, আদিবাসী-বাঙালি সংহতি পরিষদ, গাইবান্ধার আহবায়ক ও জেলা জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম বাবু, গণফোরাম জেলা সভাপতি ময়নুল ইসলাম রাজা, গাইবান্ধা আদর্শ কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মমতাজুর রহমান বাবু, বোনারপাড়া ডিগ্রী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আব্দুল মতিন খন্দকার, কৃষক শ্রমিক জনতালীগের জেলা সভাপতি মোস্তফা মনিরুজ্জামান, উদীচী গাইবান্ধা জেলা সংসদের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল গণি রিজন, জেলা সিপিবির সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল, বাম গণতান্ত্রিক জোটের আহ্বায়ক আবু রাহেন শফিউল্লা খোকন, জেলা বাসদ সদস্য সুকুমার মোদক, ছাত্র ইউনিয়ন জেলা সংসদের সাধারণ সম্পাদক ওয়ারেছ সরকার, সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের জেলা সভাপতি পরমানন্দ দাস প্রমুখ।