
গাইবান্ধা জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি কার্যালয়ে ২ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুরে বঙ্গবন্ধু কর্ণার উদ্বোধণ করেছেন জেলা প্রশাসক আবদুল মতিন। এ সময় তিনি বঙ্গবন্ধু কর্ণার ঘুরে দেখেন। পরে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের অর্থায়নে এবং গাইবান্ধা জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি কার্যালয়ের আয়োজনে প্রবাসীকর্মীর ৮ সন্তানকে বৃত্তির চেক দেওয়া হয়েছে। গাইবান্ধা জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি কার্যালয় মিলনায়তনে এই বৃত্তির চেক হস্তান্তর করা হয়। জেলা প্রশাসক আব্দুল মতিন প্রধান অতিথি হিসেবে এই চেক বিতরণ করেন।পিইসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৫ জনকে ১৪ হাজার টাকা করে ও জেএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ৩ জন শিক্ষার্থীকে ২০ হাজার ৫০০ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার তিনজন, গোবিন্দগঞ্জের দুই জন, সাদুল্লাপুরের দুই জন ও সদর উপজেলার একজন শিক্ষার্থীকে এই চেক দেওয়া হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন গাইবান্ধা জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নেশারুল হক, গাইবান্ধা কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (টিটিসি) অধ্যক্ষ আব্দুর রহিম, উত্তরবঙ্গ ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্সটিটিউটের অধ্যক্ষ আব্দুল মান্নান, জেলা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মোস্তাফিজুর রহমান, পূবালী ব্যাংক জেলার শাখার ব্যবস্থাপক নাসিরুল ইসলাম, ব্র্যাক ব্যাংক গাইবান্ধা এসএমই শাখার ব্যবস্থাপক জুয়েলসহ জেলা শিক্ষা কার্যালয় ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। গাইবান্ধা জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নেশারুল হক বলেন, পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের দ্বিতীয় মেয়াদে এই বৃত্তির চেক দেওয়া হয়েছে। যতদিন এসব শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করবে ততদিনই তারা প্রতিবছর এই বৃত্তির টাকা পাবেন।