1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৪৮ অপরাহ্ন
১৩ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উদযাপন সমৃদ্ধ গাইবান্ধা বিনির্মানে ব্যবসায়িক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত গাইবান্ধায় দু’দিনব্যাপী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীর পবনাপুর ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতালদের তথ্য অধিকার দিবস পালন জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স : প্রধান উপদেষ্টা ‎লালমনিরহাটে বিদ্যুৎপৃষ্ঠে দুই ভাইয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু ‎ গাইবান্ধায় শারদীয় দূর্গাপূজা-উপলক্ষে পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত ‎দুর্গাপূজায় ৮ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি ‎পাটগ্রাম সীমান্তে বাংলাদেশীকে মারপিট করে গরু নিয়ে গেল বিএসএফ

লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, শিশুসহ ৪৫ শরণার্থী নিহত

  • আপডেট হয়েছে : বৃহস্পতিবার, ২০ আগস্ট, ২০২০
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

ভূমধ্যসাগরের লিবিয়া উপকূলে অবৈধ অভিবাসী বহনকারী একটি নৌকাডুবির ঘটনায় অন্তত ৪৫ জন প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতের মধ্যে পাঁচ শিশুও রয়েছে। চলতি বছরে লিবিয়া থেকে অবৈধভাবে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিতে গিয়ে এটিই সবচেয়ে বড় হতাহতের ঘটনা।

বুধবার জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর এসব তথ্য জানিয়েছে। খবর বিবিসির।

জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা জানিয়েছে, লিবিয়া থেকে ইউরোপের উদ্দেশ্যে পাড়ি দেয়া ইঞ্জিনচালিত ছোট নৌকাটিতে ৮০ জনের বেশি যাত্রী ছিল। নৌকার ইঞ্জিন বিস্ফোরণে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। জেলে ও উদ্ধারকারীরা ৩৭ জনকে জীবিত উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছেন। অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন। ধারণা করা হচ্ছে অন্তত ৪৫ জন এই ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন।

জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসী সংস্থা (আইওএম) এক যৌথ বিবৃতিতে উদ্ধার অভিযান জোরদারের আহ্বান জানিয়েছে। উদ্ধার অভিযান তরান্বিত না হলে প্রাণহানির সংখ্যা বাড়বে বলে আশংকা সংস্থা দুটির। নৌকায় থাকা ব্যক্তিরা বেশিরভাগই আফ্রিকার দেশ সেনেগাল, মালি, শাদ এবং ঘানার বাসিন্দা বলে বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

লিবিয়া থেকে অবৈধভাবে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইউরোপে যাওয়ার পথে চলতি বছরে এরই মধ্যে তিন শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। গত কয়েক বছরে এই সংখ্যা ২০ হাজারের বেশি। তবে বিবিসি জানিয়েছে, এই হিসাবের চেয়ে আসল প্রাণহানির সংখ্যা আরও অনেক বেশি।

গত এক দশকে আফ্রিকা থেকে ইউরোপ যাওয়ার প্রধান ট্রানজিট হয়ে উঠেছে লিবিয়া। ২০১১ সালে মুয়াম্মার গাদ্দাফির পতনের পর চরম রাজনৈতিক সঙ্কটে রয়েছে দেশটি। সেই সুযোগে মানবপাচারকারীরা এই পথটিকে ইউরোপে প্রবেশের জন্য বেছে নিচ্ছে। চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়াবহ বিপৎসঙ্কুল হওয়ার পরও এই পথ পাড়ি দিতে হাজার হাজার মানুষ নিজের দেশ ছাড়েন। তবে খুব কমই শেষ পর্যন্ত ইউরোপের মাটিতে পৌঁছাতে পারেন।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft