1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:৪৩ অপরাহ্ন
১৩ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস উদযাপন সমৃদ্ধ গাইবান্ধা বিনির্মানে ব্যবসায়িক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত গাইবান্ধায় দু’দিনব্যাপী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীর পবনাপুর ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতালদের তথ্য অধিকার দিবস পালন জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স : প্রধান উপদেষ্টা ‎লালমনিরহাটে বিদ্যুৎপৃষ্ঠে দুই ভাইয়ের মর্মান্তিক মৃত্যু ‎ গাইবান্ধায় শারদীয় দূর্গাপূজা-উপলক্ষে পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে ব্রিফিং প্যারেড অনুষ্ঠিত ‎দুর্গাপূজায় ৮ দিন বন্ধ থাকবে বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি ‎পাটগ্রাম সীমান্তে বাংলাদেশীকে মারপিট করে গরু নিয়ে গেল বিএসএফ

চীনে মসজিদ ধ্বংস করে টয়লেট নির্মান

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ১৯ আগস্ট, ২০২০
  • ২৩ বার পড়া হয়েছে

চীনের শিনজিয়াং প্রদেশের একটি মসজিদ ধ্বংস করে সেখানে পাবলিক টয়লেট নির্মান করছে দেশটির সরকার। খবর দিয়েছে ইয়াহু নিউজ।

খবরে জানানো হয়েছে, ২০১৬ সালে ওই অঞ্চলের তিনটির মধ্যে দুইটি মসজিদই ভেঙ্গে ফেলে চীনা সরকার। রেডিও ফ্রি এশিয়ায় দেয়া এক সাক্ষাৎকারে স্থানীয় এক ব্যক্তি জানান, সেখানে এরইমধ্যে পাবলিক টয়লেট নির্মান করা হয়েছে। এখনো সেটি খুলে দেয়া হয়নি তবে নির্মান সম্পন্ন হয়েছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্ব মিডিয়ায় উইঘুরদের ওপর চীনের দমনপীড়ণ বেশ আলোচিত হয়েছে। এতে উঠে এসেছে কীভাবে উইঘুরদের উদ্যোম নষ্ট করতে তাদের ওপর চাপ প্রয়োগ করে যাচ্ছে চীন। মসজিদ ধ্বংসও তার একটি অংশ।

এছাড়া, ২০১৭ সাল থেকে উইঘুরদের বন্দীশিবিরের কথাও গণমাধ্যমে প্রচার হতে শুরু করে। চীন এ দাবি অস্বীকার করে এসব শিবিরকে পুনশিক্ষা কেন্দ্র বলে দাবি করেছে। তবে বিভিন্ন অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে উইঘুরদের মগজধোলাইর বিষয়টি উঠে আসে।

স্থানীয়রা অভিযোগ করেছে, সেখানকার আরেকটি মসজিদকে মদ বিক্রির দোকানে পরিণত করেছে চীন সরকার। ইসলাম ধর্মবিশ্বাসীরা মদকে নিষিদ্ধ মনে করে। তাই চীন সরকারের এ ধরণের আচরণকে সরাসরি উইঘুরদের উদ্যোম নষ্টের চেষ্টা মনে করা হয়। সেখানে এখন তেরেস মসজিদ নামের একটি মাত্র মসজিদ চালু রয়েছে। এর আগে চীনের পুলিশ উইঘুর নারীদের জন্য পোশাক নির্ধারণ করে দিয়েছে। ফলে সেখানে এরইমধ্যে বোরকা পরা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft