
কিছু সংখ্যক পুলিশ সদস্যের কারনে পুরো বাহিনীর মর্যাদা ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট।
সোমবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন। একইসঙ্গে আদালত রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানার এএসআই মোস্তাফিজের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল করা হয়েছে।
আগামী ১৫ দিনের মধ্যে পুলিশের মহাপরিদর্শককে (আইজি) রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালত বলেন, এই পাঁচ শতাংশ পুলিশ ধরেই নিয়েছে, দুর্নীতি করলে তাদের কিছু হবে না।
পরে ভুক্তভোগীরা জানান, গেলো ২৭ জুন রাতে ভূতের আড্ডা রেস্টুরেন্ট থেকে ডিনার শেষে রিক্সায় বাসায় ফেরার পথে এপিবিএন সদস্যরা রিক্সা থামাতে বলে। পরে রিক্সা থেকে নামি একজনকে ফোন করে জানায় দুইজনকে ধরেছি। এসময় আটকের কারন জানতে চাইলে অকথ্য ভাষায় ভুক্তভোগীদের গালাগালি করেন। পরে তাদের কাছে ২০ হাজার টাবা দাবী করা হয়। পরে ৬ হাজার টাকা দেয়া হলেও বাকী টাকার জন্য চাপ দিতে থাকে।
এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ডিএমপি কমিশনার ও পুলিশের আইজি বরাবর অভিযোগপত্র জমা দেন ইব্রাহিম। একইসঙ্গে নারী কলিগের সঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তার কল রেকর্ডিং, মেডিক্যাল সার্টিফিকেটও দাখিল করা হয়। কিন্তু এ বিষয়ে কোনও পদক্ষেপ না নেওয়ায় গত ২৫ জুলাই ইব্রাহিম হাইকোর্টে রিট করেন।