1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:১৪ পূর্বাহ্ন
১৩ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
‎“সংস্কার ও হত্যার বিচার নিশ্চিতের পর নির্বাচন হওয়া উচিত”—-মাওলানা মমতাজ ‎লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান পীরগঞ্জে শারদীয় দুর্গোৎসবের আমেজ সাঁওতালদের স্কুল ও খেলার মাঠ রক্ষার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ গোবিন্দগঞ্জে পাওয়ার ট্রলির ধাক্কায় প্রতিবন্ধী মহিলা নিহত পলাশবাড়ীতে ১টি কিনিক এবং ২টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা পলাশবাড়ীতে এবার ৫৭ পূজামন্ডপে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দূর্গাপূজা উদ্যাপনে প্রশাসনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন গাইবান্ধায় ‘স্কিল অ্যান্ড ইনোভেশন’ প্রতিযোগিতা বালাসীঘাট থেকে বাহাদুরাবাদ ব্রহ্মপুত্র নদে টানেল নির্মাণের দাবীতে মানববন্ধন গাইবান্ধায় শিক্ষার মান ও সার্বিক উন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময় সভা

লটারিতে কোটিপতি হওয়া যুবকের খোঁজে পুলিশ, অতঃপর..

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ১৭ বার পড়া হয়েছে

কোটিপতিকে খুঁজতে শীতেই কালঘাম ছুটল পুলিশের। তবে কর ফাঁকি বা অপরাধের কারণে নয়। লটারিতে হঠাৎ করে কোটিপতি হয়ে যাওয়া ওই যুবকের নিরাপত্তার জন্য।

দু’দিন ধরে অনেক ‘গোয়েন্দাগিরি’র পর সোমবার রাতে ওই যুবকের খোঁজ পাওয়ায় হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন ভারতের হবিবপুর থানার আইসি পূর্ণেন্দু মুখোপাধ্যায়।

তিনি জানতে পারেন, অসীম সমাদ্দার নামে ওই যুবকের বাড়ি হবিবপুর থানার প্রত্যন্ত এলাকা দাল্লা গ্রামে। জীবনে প্রথম লটারির টিকিট কেটে রাতারাতি কোটিপতি হয়েছে ওই ‘চাষার ছেলে’।

আইসি বলেন, ‘আমরা ওঁর নিরাপত্তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলাম। সেই জন্য হন্যে হয়ে পুলিশ তাঁকে খুঁজছিল। ওই যুবক অবশ্য জানিয়েছেন, প্রতিবেশীরাই ওঁর নিরাপত্তার দিকটি দেখবেন। এর থেকে আর ভালো কী হতে পারে। তবুও আমরা বলেছি, প্রয়োজন মনে করলেই খবর দিতে।’ পুলিশ যে ভাবে ওই কোটিপতিকে খুঁজে বের করেছে, তা এক অর্থে বড় মাপের কোনও আসামীকে খোঁজার সামিল। দু’দিন ধরে চলে আসা গুঞ্জনের খবর থানায় পৌঁছানোর পর চিন্তা বাড়ে পুলিশের। কে জানে, কোথা থেকে কী হয়ে যায়! মালদায় লটারির মূল এজেন্টের কাছ থেকে পুলিশ জানতে পারে, ওই নম্বরের টিকিট কিনেছিলেন হবিবপুরের ১১ মাইল এলাকার খুচরো টিকিট বিক্রেতা লক্ষ্মণ বর্মন।

তারপর তাঁর কাছ থেকে জানা যায়, তিনি ওই টিকিট বিক্রি করলেও ক্রেতাকে চেনেন না। তবে কেউ একজন ফোন করে টিকিটের নম্বর বলে জানতে চেয়েছিল, প্রথম পুরস্কার লেগেছে কি না। ওই ব্যক্তির নাম জিজ্ঞাসা করতেই তিনি ফোন কেটে দেন।

পুলিশ অবশ্য ওই ফোন নম্বরের সূত্র ধরেই সোমবার অসীমকে খুঁজে বের করে। গা-ঢাকা দিয়েছিলেন কেন?

অসীম বলেন, ‘এত্তগুলো টাকা! প্রথমে তো বিশ্বাসই হচ্ছিল না। বেশ কয়েক বার দেখার পর যার কাছ টিকিট কেটেছিলাম তাঁকে ফোন করি। সেও যখন একই নম্বর বলল, তখন ভয় করতে লাগল। তাই চেপে গেলাম। কিন্তু রাতে ঘুম হল না। পেটের ভেতর গুড়গুড় করতে লাগল। শেষ পর্যন্ত রবিবার ক্লাবের বন্ধুদের বলেই দিলাম।’ সূত্র: এই সময়।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft