1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:২৫ অপরাহ্ন
৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার আয়োজনে গাইবান্ধায় মানব পাচার শীর্ষক আলোচনা সভা ত‌ারাগ‌ঞ্জের জয়বাংলা বাজারে গণশৌচাগারে তালা: স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সাধারণ মানুষ পলাশবাড়ীতে খেলার জগৎ মডেল বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বোদা উপজেলা সাংস্কৃতিক পরিষদ ক্ষুদে শিল্পীদের মননে সংস্কৃতির আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে পলাশবাড়ী উয়ন্নন ফোরামের নবগঠিত ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ভবন সংকটে থমকে গেছে “দুবলাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের” পাঠদান কার্যক্রম ।

ফাঁদ মামলায় ১০০ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী গ্রেফতার: ইকবাল মাহমুদ

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ২৭ বার পড়া হয়েছে

দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, ঘুষ খাওয়ার অভিযোগে কমিশন বিগত সাড়ে তিন বছরে ৮০টি ফাঁদ মামলা পরিচালনা করে প্রায় একশত সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে গ্রেফতার করেছে।

দুদক চেয়ারম্যান আজ দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের পাবলিক প্রসিকিউটরদের (২য় ব্যাচ) বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখ্ত, লিগ্যাল অনুবিভাগের মহাপরিচালক মোঃ মফিজুর রহমান ভূয়া, প্রশিক্ষণ ও আইসিটি বিভাগের অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ কে এম সোহেল প্রমুখ বক্তৃতা করেন।

তাতে কি ঘুষ খাওয়া একেবারে বন্ধ হয়েছে ? হয়তো হয়নি। কিন্তু যখন ঘুষখোরদের গ্রেফতার করা হচ্ছে, তাতে অন্য ঘুষখোররা হয়তো শঙ্কিত হচ্ছে। কমিশন এ কাজটিই করছে বলেও জানান তিনি।

তিনি বলেন, কমিশন মামলা করছে, গ্রেফতার করছে এবং কোনো কোনো মামলায় সাজাও হচ্ছে। এগুলোকে দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমের প্রদর্শন বলা যেতে পারে। যাতে অন্যরা দুর্নীতি করতে সাহস না পায়।

ইকবাল মাহমুদ বলেন, দুর্নীতি সর্বগ্রাসী, সর্বভূক এবং ধ্বংসাত্মক অপরাধ। এটি এমন অপরাধ যার প্রভাব সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ে। কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতির ঘটনা ঘটলে, অসংখ্য প্রতিষ্ঠানে এর প্রভাব পড়ে।

তিনি বলেন, কমিশনের মামলায় শতভাগ সাজা হওয়া উচিত। কারণ কমিশনের প্রতিটি মামলা দালিলিক সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে দায়ের করা হয়, এখানে শোনা কথার সাক্ষির প্রয়োজন নেই। তারপরও কেন শতভাগ মামলায় সাজা হচ্ছে না? তবে গলদটা কোথায়।

তিনি আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে বলেন, মামলায় হেরে যাওয়ার পিছনে অভিযোগপত্রের ত্রুটি, নাকি প্রসিকিউশনের ত্রুটি, না অন্য কিছু। এগুলো আপনারা চিহ্নিত করবেন। আপনারা নামী-দামি আইনজীবী-সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ, আপনাদের যোগ্যতা ও কাজের অনুপাতে কমিশন থেকে অর্থ দেওয়া হয় না। একথা ঠিক। তবে সমাজ, দেশ ও জাতির স্বার্থে আপনার দুর্নীতির মতো সর্বভুক অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন। এটা আপনাদের মিশন বলে আমার মনে হয়।তিনি বলেন, আমি সবসময় বলি দুর্নীতিকে সম্পূর্ণভাবে দূরীভূত করা হয়তো সম্ভব নয়, তবে জনআকাক্সক্ষার মাত্রায় কমিয়ে আনা সম্ভব। এটা করতে হলে সমন্বিত উদ্যোগের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন আইনজীবীরা।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft