1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৯ পূর্বাহ্ন
৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ঢাকা-৮ আসনে রিকশাচালক সুজনের প্রার্থীতা: নাগরিক অধিকারের ইতিবাচক উদাহরণ পলাশবাড়ীতে মৎস্যজীবি দলের উদ্যোগে বিএনপির নির্বাচনী আলোচনা সভা বরখাস্তের পরও চেয়ারম্যানের চেয়ারে সেই ফ্যাসিস্ট যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর ! দামোদরপুর ইউপিতে ক্ষোভ-উত্তেজনা বাড়ছে সাদুল্লাপুরের খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড জাসাস-এর কার্যালয় উদ্বোধন গাইবান্ধা-৪ আসনে বিএনপির প্রাথমিক মনোনয়ন বাতিলের দাবীতে মশাল মিছিল গাইবান্ধা জেলা স্টেডিয়াম মাঠ পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা সারা দেশে ৫.৫ মাত্রার ভয়াবহ ভূমিকম্প অনুভূত গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার

গাইবান্ধায় সিনেমা হলগুলো অধিকাংশ বন্ধ হয়ে গেছে।। ভালো ছবি নাই অভিযোগে দর্শক ভিরছেনা

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৯
  • ৩৭ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধা জেলা ৭টি উপজেলায় ছোট-বড় হাট-বাজারে ছিল জমজমাট সব সিনেমা হল। আর তখন বিনোদনের একমাত্র মাধ্যম হওয়ায় সিনেমা হলগুলোতে দর্শক সংখ্যাও ছিল অনেক বেশী। প্রতিটি হলে সকালে, দুপুরে, সন্ধ্যায় ও রাতে আগে চারটি প্রদর্শনী চললেও প্রতিটি প্রদর্শনীতে নারী ও পুরুষ দর্শকে পরিপূর্ণ থাকতো। কিন্তু এখন সে অবস্থা আর নেই দর্শক শূন্যতায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে গাইবান্ধার সিনেমা হলগুলো। বন্ধ সিনেমা হলগুলো ভেঙ্গে ফেলে সেখানে তৈরী করা হচ্ছে আধুনিক সব বিপনী বিতান। এতে সিনেমা হলে কর্মরত বিপুল সংখ্যক শ্রমিক কর্মচারি বেকার হয়ে এখন অসহায় দুর্ভোগ দিনযাপন করছেন।

জেলার ৭টি উপজেলায় সিনেমা হল ছিল ৩২টি। এরমধ্যে জেলা শহরে ছিল ৩টি। আর গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সদরে ছিল ৩টি এবং মহিমাগঞ্জে ৩টি, পলাশবাড়ি সদরে ২টি এবং এ উপজেলার কোমরপুরে ২টি ও ঢোলভাঙ্গায় ২টি, সাদুল্যাপুর সদরে ১টি, ধাপেরহাটে ২টি ও নলডাঙ্গায় ২টি, সুন্দরগঞ্জ সদরে ২টি, বামনডাঙ্গায় ২টি, সাঘাটা সদরে ২টি ও বোনারপাড়ায় ২টি, ফুলছড়ি সদরে ২টি, কালিরবাজারে ১টি ও জুমারবাড়িতে ১টি। এছাড়া গাইবান্ধা সদর উপজেলার বাদিয়াখালীতে ১টি ও দারিয়াপুরে ইতোপূর্বে ছিল ২টি সিনেমা হল।

কিন’ দর্শক শূন্যতায় এখন এই জেলায় নিয়মিত সিনেমা হল চালু রয়েছে মাত্র ২টি। এরমধ্যে ১টি হচ্ছে জেলা শহরে তাজ সিনেমা হল আর অপরটি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা সদরের হিরক সিনেমা হল। এছাড়া মাঝে মাঝে অনিয়মিতভাবে চলে সুন্দরগঞ্জে এবং সাঘাটার জুমারবাড়িতে একটি সিনেমা হল।

জেলার দুটি প্রাচীন সিনেমা হল মায়া ও চৌধুরী সিনেমা হল ভেঙ্গে এখন সেখানে মার্কেট নির্মাণ করা হয়েছে। সেই বন্ধ হয়ে যাওয়া চৌধুরী সিনেমা হলের মালিক আব্দুল মান্নান চৌধুরী জানালেন, সিনেমা হল বন্ধের অন্যতম কারণ হলো হলে এখন দর্শক চাহিদা পূরণ করার মতো ভালো মানের সিনেমা তৈরী হচ্ছে না।

তদুপরি দেশী বিদেশী টিভি চ্যানেলগুলোতে প্রতিদিন, একাধিক উন্নতমানের নতুন পুরাতন ছবি ঘরে বসেই দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়া এখন ইউটিউব, ইন্টারনেট থেকে সহজেই পছন্দ মতো সিনেমা নিজের মোবাইলে ডাউনলোডে দেখা যায়। এসব কারণেই সিনেমা হলে দর্শক আসে না। আর দর্শক চাহিদা না থাকায় অর্থ ব্যয় করে ভালো সিনেমাও বানাচ্ছে না পরিচালকরা। এ কারণেই সিনেমা ব্যবসা ছেড়ে অন্য ব্যবসায় ঝুঁকে পড়তে বাধ্য হচ্ছে সিনেমা হল
মালিকরা #

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft