1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন
৩রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৭শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
উদ্দীপনায় পলাশবাড়ী মডেল প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন তারাগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের মৃত্যু গণঅভ্যুত্থান দমন মামলায় হাসিনা–কামালের মৃত্যুদণ্ড “পলাশবাড়ীতে জামায়াতের শোকরানা নামাজ আদায়” পলাশবাড়ীতে বীর মুক্তিযোদ্ধার ইন্তেকাল ইউএনও’র নেতৃত্বে রাষ্ট্র্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন পলাশবাড়ী পৌরশহরের আমবাড়ীতে পৌর যুবদলের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীতে উপজেলার নাগরিক সংগঠনের ত্রৈমাসিক সভা হাসিনার ফাঁসির রা‌য়ে তারাগঞ্জে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড, মামুনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড তারাগঞ্জে নবীনবরণ, বিদায় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পলাশবাড়ীর কিশোরগাড়ী ইউনিয়নে “ভুয়া দরপত্রের মাধ্যমে গাছ বিক্রি” শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ

ভারতে নির্বাচনী অঙ্গীকার কতটা পালন করেছে বিজেপি?

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ১২ মার্চ, ২০১৯
  • ৩৫ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দাবি মূল্যস্ফীতি কয়েক দশকের মধ্যে এখন সবচেয়ে কম আছে ভারতে।

তবে এটি মানতে রাজী নয় কংগ্রেস। তারা বরং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে নেই দাবি করে উল্টো সরকারের তীব্র সমালোচনা করছে।

‘মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখার কথা বলে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছিলো। বৈশ্বিক পরিস্থিতি অনুকূলে থাকা সত্ত্বেও সরকার এ নিয়ে কিছুই করেনি,’ বলছিলেন কংগ্রেস নেতা শচীন পাইলট।

তাহলে সত্যি বলছে কারা? কংগ্রেস নাকি বিজেপি?

২০১৪ সালে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর লক্ষ্যমাত্রা ছিলো চার শতাংশ।

কংগ্রেস যখন ক্ষমতায় ছিলো তখন ২০১০ সালে এটি ছিলো প্রায় ১২ শতাংশ।

২০১৪ সাল থেকে মূল্যস্ফীতি কমতে শুরু করে।

২০১৭ সালে গড়ে বার্ষিক হার ছিলো ৪ শতাংশের নীচে।

এসব দিক বিবেচনা করলে বলা যেতে পারে যে বিজেপি দামের ক্ষেত্রে অঙ্গীকার রাখতে পেরেছে।

কিভাবে হিসেব করা হয় মূল্যস্ফীতি

ভারতের মতো বড় একটি দেশে এটি হিসেব করা সত্যিই জটিল।

কর্তৃপক্ষ এজন্য পণ্যের পাইকারি দাম হিসেবে নিয়ে থাকেন।

কিন্তু ২০১৪ সাল থেকে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স ব্যবহার করতে শুরু করে।

এতে পণ্য বা সেবার খুচরো মূল্যকে বিবেচনায় নেয়া হয়ে থাকে।
মূল্যস্ফীতি কমলো কিভাবে?

বিশ্লেষকদের মতে এর মূলে আছে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম কমে যাওয়া।

নরেন্দ্র মোদির মেয়াদের শুরু থেকেই তেলের দাম পড়তে থাকে।

ভারতকে তেলের প্রায় ৮০ ভাগই আমদানি করতে হয়।

কংগ্রেস আমলে যে তেলের দাম ছিলো ব্যারেল প্রতি প্রায় ১২০ ডলার সেটি ২০১৬ সালে কমতে কমতে ৪০ ডলারে এসে দাঁড়ায়।

যদিও পরের দু বছরে দাম একটু বেড়েছে।

তারপরেও অর্থনীতির আরও কিছু উপাদান আছে যা মূল্যস্ফীতিতে ভূমিকা রাখে।

এর মধ্যে একটি হলো খাদ্য দ্রব্যের মূল্য হ্রাস।

অন্য ফ্যাক্টর কোনগুলো?
কিছু নীতিগত সিদ্ধান্ত ছিলো যেগুলো চাহিদাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করেছে।

সুদের হার কমানো নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কোনো তাড়া ছিলোনা ফলে লোকজন টাকা নিয়ে খরচ করেছে।

এছাড়া সরকার ঘাটতি নিয়ন্ত্রণে রাখতেও কাজ করেছে।

যদিও নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্যয় বাড়ানোর চাপে আছে সরকার, বিশেষ করে গ্রাম এলাকায়।

মনে রাখতে হবে ভারতের ৬০ ভাগ মানুষই শহরের বাইরে বসবাস করে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft