1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৪৯ অপরাহ্ন
৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পীরগঞ্জের ২ নং কোষারাণীগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনের চলমান দৌরাত্ম তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন আজ পলাশবাড়ীতে আলহাজ্ব ফজলুল হক মন্ডলের ইন্তেকাল : দাফন সম্পন্ন গভীর শোক ও সমবেদনা গাইবান্ধার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে গণমাধ্যমকর্মীদের পরিচিতি সভা গাইবান্ধায় নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে জেলা জামায়াতে ইসলামীর সৌজন্য সাক্ষাত ফারিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতিকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে পলাশবাড়ীতে মানববন্ধন গাইবান্ধা জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে কমিউনিটি সভা পলাশবাড়ীতে কাকতালীয় ইঞ্জিন বিস্ফোরণ ঘটে প্রাইভেট কার ভস্মীভূত সৌভাগ্যক্রমে কোনো অঘটন ঘটেনি পলাশবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের প্রস্তুতিমূলক এবং আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের ১০ম গ্রেডের দাবীতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে তিস্তার পানি বৃদ্ধি: নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
  • ২০ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। সেই সাথে দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন।

জানা গেছে, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢল ও গত কয়েকদিনে থেমে থেমে বৃষ্টি হওয়ায় তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় চরাঞ্চলসহ নিম্নাঞ্চল বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এতে করে চরাঞ্চলের রাস্তা ঘাট পানিতে ডুবে যাওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। পানি বন্দি হয়ে পড়েছেন হাজার হাজার মানুষ।

গৃহপালিত পশু-পাখি নিয়ে পানি বন্দি মানুষগুলো চরম দূর্ভোগে পড়েছেন। অনেকে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বেরী বাঁধ, উঁচু স্থান, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আশ্রয় নিয়েছেন। বন্যায় প্লাবিত এলাকাগুলো হচ্ছে- তারাপুর, বেলকা, হরিপুুর, কাপাসিয়া, শ্রীপুর, চন্ডীপুর ও কঞ্চিবাড়ি। এছাড়া তিস্তা নদীতে তীব্র স্রোত বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার কয়েকটি এলাকায় ব্যাপকহারে নদী ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।

নদী ভাঙন এলাকাগুলো হচ্ছে লালচামাড়, কাপাসিয়া, পুটিমারী, ঠাকুরডাঙ্গী, কারেন্ট বাজার, কাসিম বাজার, রাঘব, নাবাবগঞ্জ, ভাটিকাপাসিয়া, পাগলার হাট, ছয়ঘড়িয়া, বোচাগারী। ভাঙন কবলিত এলাকার শত শত পরিবার গৃহহীন হয়ে খোলা আকাশের নীচে উচু স্থানে, বেড়ি বাঁধে আশ্রয় নিয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছেন।

এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মাহবুবুর রহমানের সাথে কথা হলে জানান, তিস্তায় বন্যা দেখা দিলেও নদীর পানি বিপদসীমার ২৩.৯৬ সে.মি. নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে নদী ভাঙনের বিষয়ে তার কাছে কোনো সঠিক তথ্য নেই।

এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস.এম গোলাম কিবরিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বন্যা ও ভাঙন এলাকার ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা জেলা প্রশাসক বরাবর প্রেরণ করা হয়েছে, বরাদ্দ পেলেই তা বিতরণ করা হবে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft