1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৫ অপরাহ্ন
৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ভবন সংকটে থমকে গেছে “দুবলাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের” পাঠদান কার্যক্রম । পীরগঞ্জের ২ নং কোষারাণীগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনের চলমান দৌরাত্ম তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন আজ পলাশবাড়ীতে আলহাজ্ব ফজলুল হক মন্ডলের ইন্তেকাল : দাফন সম্পন্ন গভীর শোক ও সমবেদনা গাইবান্ধার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে গণমাধ্যমকর্মীদের পরিচিতি সভা গাইবান্ধায় নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে জেলা জামায়াতে ইসলামীর সৌজন্য সাক্ষাত ফারিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতিকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে পলাশবাড়ীতে মানববন্ধন গাইবান্ধা জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে কমিউনিটি সভা পলাশবাড়ীতে কাকতালীয় ইঞ্জিন বিস্ফোরণ ঘটে প্রাইভেট কার ভস্মীভূত সৌভাগ্যক্রমে কোনো অঘটন ঘটেনি পলাশবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের প্রস্তুতিমূলক এবং আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত

‘আমি কোথা থেকে এসেছি তা কখনই ভুলে যাইনি’

  • আপডেট হয়েছে : সোমবার, ২৩ জুলাই, ২০১৮
  • ৩৪ বার পড়া হয়েছে

জার্মানি ও আর্সেনাল মিডফিল্ডার মেসুত ওজিলের সঙ্গে তুর্কি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সম্প্রতি তার সাক্ষাত্কার নিয়ে জার্মানিতে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে, সেসম্পর্কে একটি বিবৃতি দিয়েছেন তিনি।

এতে এই সাক্ষাৎকারের পেছনের কারণ এবং তার পরবর্তী প্রেক্ষাপট তুলে ধরেছেন তিনি।

গত ১৪ মে লন্ডনে অনুষ্ঠিত একটি অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগানের সঙ্গে বৈঠক করেন ওজিল, সহযোদ্ধা আইক গুন্ডোগান এবং তুর্কি আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় সিনক টোসুন। বৈঠক শেষে তারা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ছবি তুলেন। এই ছবি প্রকাশ পেলে জার্মানির উগ্রপন্থী রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে দেশটির গণমাধ্যম ওজিলের ব্যাপক সমালোচনা করে।

টুইটারে প্রকাশ করা বিবৃতিতে ওজিল জোর দিয়ে বলেছেন, এরদোগানের সঙ্গে তার সাক্ষাত্কারের কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল না। ২০১০ সালে তুর্কি প্রেসিডেন্ট এবং জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেলের মধ্যে অনুষ্ঠিত একটি বৈঠকে তিনি প্রথমবারের মতো এরদোগানের সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন বলে জানান।

ওজিল বলেন, ‘গত কয়েক সপ্তাহ আমাকে প্রতিফলিত করার জন্য সময় দিয়েছে এবং গত কয়েক মাসের ঘটনাবলী সম্পর্কে চিন্তা করার জন্য সময় দিয়েছে। ফলে, যা ঘটেছে তা নিয়ে আমি আমার ভাবনা ও অনুভূতি শেয়ার করতে চাই।’

‘অনেক লোকের মতই, আমার পূর্বপুরুষরা একের অধিক দেশে তাদের পদচিহৃ রেখে গেছেন। আমি যখন জার্মানিতে বড় হয়েছি, তখন আমার পারিবারিক পটভূমির শিকড় দৃঢ়ভাবে তুরস্কে রয়ে গেছে। আমার দুটি হৃদয় আছে। এক জার্মান এবং আরেকটি তুর্কি। আমার শৈশবকালে আমার মা সবসময় আমাকে শ্রদ্ধাশীল হতে শিখিয়েছিলেন এবং আমি কখনই ভুলে যাইনি যে আমি কোথা থেকে এসেছি এবং এখনও এই মূল্যবোধগুলি আমি মেনে চলি।’

‘গত মে মাসে লন্ডনে আমি একটি দাতব্য এবং শিক্ষামূলক ইভেন্টের সময় প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সঙ্গে সাক্ষাত করেছিলাম। ২০১০ বার্লিনে অনুষ্ঠিত জার্মানি বনাম তুরস্কের ম্যাচ একত্রে উপভোগ করেন এরদোগান ও অ্যাঙ্গেলা মার্কেল। ওই সময় প্রথমবারের মতো আমি এরদোগানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। তখন থেকেই সারা বিশ্ব জুড়ে আমাদের পথ একাধিকবার অতিক্রম করেছে।’

‘আমি জানি, আমাদের ছবিগুলো জার্মান মিডিয়াতে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে এবং কিছু লোক আমার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করেছেন। যে ছবি নিয়ে এত কথা তাতে কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল না। যেমনটা আমি বলেছি, আমার পূর্বপুরুষ, ঐতিহ্য এবং পারিবারিক ঐতিহ্য ভুলে না যাওয়ার শিক্ষা আমার মা আমাকে দেন নি।’

‘প্রেসিডেন্ট এরদোগানের সঙ্গে আমার ছবিটি রাজনীতি বা নির্বাচন সম্পর্কিত ছিল না। এটা ছিল আমার পরিবারের দেশের সর্বোচ্চ নেতার প্রতি আমার সম্মান। আমার কাজ ফুটবল খেলা, আমি রাজনীতিবিদ নই এবং আমাদের বৈঠকে কোনও রাজনৈতিক বিষয় ছিল না। প্রকৃত পক্ষে আমাদের আলোচনার বিষয় ছিল ফুটবল নিয়ে যা আমরা সব সময়ই করে থাকি। কেননা তিনিও যুবক বয়সে একজন খেলোয়াড় ছিলেন।’

ওজিল বলেন, ‘কে প্রেসিডেন্ট তা আমার জন্য কোনও ব্যাপার ছিল না। এটা তুর্কি বা জার্মান প্রেসিডেন্ট যেই হোক না কেন আমার কর্ম ভিন্ন হবে না।’

সূত্র: জেওই ডটকম

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft