
বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট আন্দোলনের অংশ হিসাবেই ঐক্যবদ্ধভাবে জোটগতভাবে তিন সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। তবে বৈঠক শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পরই বের হয়ে যান জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মাওলানা আব্দুল হালিম।
বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল সাড়ে ৫টায়।
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, ‘সিলেটে মেয়র প্রার্থী দেয়ার দাবি বিএনপি মহাসচিবকে জানিয়েছি। দেখি তারা কী করেন।’
এলডিপি সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম জানান, ‘৩ সিটি নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থী জোটের প্রার্থী। তিনি জামায়াত ও খেলাফত মজলিশের প্রতি অনুরোধ করেছেন জোটের স্বার্থে নিচেদের প্রার্থী না দেবার জন্য।’
২০ দলীয় জোটের সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টি (জাফর) মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দার, কল্যাণ পার্টি চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক, এলডিপি মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাংলাদেশ ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি, এনডিপি চেয়ারম্যান খোন্দকার গোলাম মোর্ত্তজা, এনপিপি চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, খেলাফত মজলিশ মহাসচিব ড. আহমেদ আবদুল কাদের, জাগপা সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, বিজেপি ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আবদুল মতিন সাউদ, ডিএল সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, লেবার পার্টি (একাংশ) চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, (অপরাংশ) চেয়ারম্যান এমদাদুল হক চৌধুরী, মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী, বিএমএল মহাসচিব শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব অধ্যাপক আবদুল করিম, পিপলস লীগ মহাসচিব সৈয়দ মাহবুব হোসেন, ইসলামিক পার্টি মহাসচিব অ্যাডভোকেট আবুল কাশেম, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক কমরেড সাঈদ আহমেদ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম (একাংশ) মহাসচিব মাওলানা নূর হোসেন কাশেমী, (অপরাংশ) সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মুফতী মুহিউদ্দিন ইকরাম প্রমুখ।