1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:০৭ অপরাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড, মামুনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড তারাগঞ্জে নবীনবরণ, বিদায় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পলাশবাড়ীর কিশোরগাড়ী ইউনিয়নে “ভুয়া দরপত্রের মাধ্যমে গাছ বিক্রি” শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের নির্বাচনী মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন রাজশাহীতে বিচারকপুত্র হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রি ফের চালু হচ্ছে মার্চে

  • আপডেট হয়েছে : শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

আগামী মাস থেকে অতি দরিদ্র ৫০ লাখ পরিবারকে ১০ টাকা কেজি দরে প্রতি মাসে ৩০ কেজি চাল দেয়া হবে।

বৃহস্পতিবার খাদ্য অধিদপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম এ কথা জানান। খবর বাসসের

খাদ্যমন্ত্রী বলেন, চলতি আমন মৌসুমে ৬ লাখ মেট্রিক টন চাল ক্রয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। ইতোমধ্যে ৫ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ করা হয়েছে। বাকিটাও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সংগ্রহ করা হবে।

তিনি আরো বলেন, বর্তমানে সরকারের খাদ্যশস্য মজুদ আছে ১৪ লাখ ২০ হাজার মে.টন। এর মধ্যে ১০ লাখ ৪০ হাজার মে.টন চাল এবং বাকীটা গম।

খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেন, ২০১৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলায় হতদরিদ্রদের জন্য একটি কর্মসূচির উদ্বোধন করেছিলেন। কর্মসূচির নাম ‘খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি’। এই কর্মসূচির আওতায় ৫০ লাখ হতদরিদ্র পরিবারকে ১০ টাকা করে (প্রতি কেজি) প্রতি মাসে ৩০ কেজি চাল বিতরণ করা হয়।

সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর এবং মার্চ ও এপ্রিল এই পাঁচ মাস চাল বিতরণ করা হয়। এই কর্মসূচির আওতায় একটি স্লোগান ঠিক করা আছে ‘শেখ হাসিনার বাংলাদেশ, ক্ষুধা হবে নিরুদ্দেশ’।

তিনি বলেন, এই কর্মসূচীর জন্য বছরে ৭ লাখ ৫০ হাজার মে.টন চাল দরকার হবে।

খাদ্য সচিব শাহাবুদ্দিন আহমদ বলেন, সকলের সহযোগিতায় আমন সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা সফলভাবে অর্জন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ৫ লাখ ৪০ হাজার মে.টন চাল সংগ্রহ করা হয়েছে। বাকিটাও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সংগ্রহ করা হবে। খাদ্য বান্ধব কর্মসূচিও যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মিডিয়ার দায়িত্বশীল ভূমিকা ও সহযোগিতা কামনা করেন।

খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বদরুল হাসানের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন খাদ্য অধিদপ্তর ও মাঠ পর্যাযের বিভিন্ন শ্রেণীর কর্মকর্তাগণ।

তিনি বলেন, আমন মৌসুমে সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ৬ লাখ মেট্রিক টন। ইতোমধ্যে ৫ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন সংগ্রহ করেছে সরকার। বাকিটা কিছু দিনের মধ্যেই হয়ে যাবে। তাছাড়া মে মাস থেকে বোরো সংগ্রহের কাজের প্রস্তুতি শুরু করা হয়েছে।

এতো মজুদের পরও কেনো বাজারে চালের দাম বেশি? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, মজুদের সঙ্গে বাজার দরের কোনো মিল নেই। তবে একটি মৌসুম শেষ হওয়ার পর আরেকটি মৌসুম আসার দুই-এক মাস আগে চালের দাম কিছুটা বেশি থাকে। তাই গত কয়েক দিনে চালের দাম ১-২ টাকা বেশি হয়।

মোটা চালের দাম কতো হলে স্বাভাবিক বলে বিবেচিত হবে? এমন প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি মনে করি ৪০ টাকার নিচে চালের দাম হওয়া উচিৎ নয়। না হলে কৃষকরা তাদের পরিশ্রমের ন্যায্যমূল্য পাবে না। তাহলে ফসল ফলাতে তারা আর আগ্রহী হবে না।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft