1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন
১৫ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৮ই রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে “সংবাদ সম্মেলন করে অপরাধ ঢাকার চেষ্টা: অভিযুক্ত ডায়াগনস্টিক সেন্টার মালিক পক্ষের। খাগড়াছড়িতে ধর্ষণ বিরুধী আন্দোলনে হামলার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় সিপিবি’র বিক্ষোভ পলাশবাড়ীতে ফিলিং স্টেশন ও বেকারীতে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় গাইবান্ধা জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত বাজার স্থিতিশীল রাখতে বিদ্যমান সার নীতিমালা ২০২৯ বহাল রাখার দাবী পলাশবাড়ীতে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস-এর জরুরী মাশোয়ারা কোচিং বাণিজ্য ও আইন প্রয়োগ, শিক্ষাঙ্গনের সুষ্ঠু পরিবেশ অরক্ষিত! ‎”মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে” ‎লালমনিরহাটে শারদীয় দুর্গোৎসবের শুভ উদ্বোধন করলেন হাঙ্গেরীর কনসাল পোলানেক ‎লালমনিরহাটে আন্তজেলা মোটরসাইকেল চোরচক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার পলাশবাড়ীর পবনাপুর ইউপি কার্যালয়ে তালা, সেবা থেকে বঞ্চিত কয়েক হাজার মানুষ

আব্বাস ও আব্দুল্লাহর সঙ্গে যেভাবে বিশ্বাসঘাতকতা করলেন ট্রাম্প

  • আপডেট হয়েছে : শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৭
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

১৯৬৯ সালের ২১ আগস্ট ডেনিস রোহান নামে একজন অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ৮০০ বছরের আল আকসা মসজিদের কাঠের তৈরি মিম্বার আগুনে পুড়িয়ে দিয়েছিলেন। মসজিদটি ১১৩৭-১১৯৩ সালে ইসলামিক নায়ক সালাদিন কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল; যিনি ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

মানসিকভাবে অসুস্থ বলে চালিয়ে দেয়া রোহান ভাবছিলেন তিনি ঐশ্বরিক নির্দেশনায় এই কাজ করেছেন। এই কর্মের উদ্দেশ্য ছিল যাতে ইহুদিরা মসজিদের ধ্বংসস্তুপের ওপর তাদের মন্দির নির্মাণ করতে সক্ষম হয় এবং এভাবেই যিশু খ্রিস্টের দ্বিতীয় আগমনকে ত্বরান্বিত করা হয়।

গ্যালভানাইজিং বা জাগ্রত করার প্রভাব
আগুনে প্রাচীন এই মসজিদটির মিম্বার এবং ছাদের একটি অংশ ধ্বংস হয় যায়। এই কর্মের একটি গ্যালভানাইজিং প্রভাব রয়েছে। এই ঘটনার এক মাস পর মুসলিম দেশগুলোর ২৪ জন রাষ্ট্রনেতা এবং প্রতিনিধিরা মরক্কোর রাজধানী রাবাতে মিলিত হন এবং মুসলিমদের জন্য একটি পৃথক সংগঠন অরগানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) গঠন করেন।

গ্রুপটি এখন ৫৭টি দেশের সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত হয়েছে। আরো একবার গ্রুপটির সদস্য দেশগুলো বুধবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে মিলিত হয়েছিল; ঠিক যেমনটা ৪৮ বছর আগে আল আকসা তাদেরকে জাগিয়ে তুলেছিল। অস্ট্রেলিয়ার একজন ধর্মপ্রচারক খ্রিস্টান কর্তৃক আক্রান্ত হওয়া আল আকসায় অনুরূপভাবে আমেরিকার মেসিয়ানিক খ্রিস্টানদের হয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্টও নির্লজ্জ দালালির ভূমিকায় অবর্তীণ হয়েছেন।

ওআইসির এই সম্মেলনে বেশ কিছু লক্ষ্য অর্জিত হয়েছে। এটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের রাজধানী হিসাবে পূর্ব জেরুজালেমকে স্বীকৃতি দেবার ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঐতিহাসিক এই সিদ্ধান্ত জেরুজালেম শহরকে পুরোপুরি গিলে ফেলার জন্য ইসরাইলের বাসনায় আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছে।

এই পদক্ষেপটি বিশ্বজুড়ে একটি দৃঢ় ঘূর্ণায়মাণ কূটনৈতিক বলয় তৈরি করেছে। এর একটি হচ্ছে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ইসরাইল বা আমেরিকার ইচ্ছার বাইরে স্বাধীনভাবে আবর্তিত হবে। একই সঙ্গে তা এশিয়া, ল্যাটিন আমেরিকা এবং আফ্রিকা জুড়ে আবর্তিত হতে পারে এবং শান্তভাবে তেল আবিব থেকে জেরুজালেমে দূতাবাস স্থানান্তরে আমেরিকাপন্থী দেশগুলোকে আরো কঠিন করে তুলবে।

ওআইসির এই সম্মেলনের ঘোষণায় ভীত হয়ে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স তার নির্ধারিত ইসরাইল সফর বিলম্বিত করতে বাধ্য হয়েছেন। আজকে আরব বসন্তের সাত বছর পর এই সম্মেলন আবারো ফিলিস্তিনকে মুসলিম বিশ্বের কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছে।

এছাড়াও সম্মেলনের সাইডলাইনে গত মে মাসে রিয়াদে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সৌদি প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের কর্মকাণ্ডের প্রসঙ্গটিও ওঠে আসে।

যেখানে মুসলিম নেতারা তার (ট্রাম্প) নিজের মৌলবাদী আচরণের ওপর বক্তৃতা দিয়ে থাকেন, সেখানে ইসলামি চরমপন্থার ওপর মুসলিম নেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন প্রেসিডেন্টের বক্তৃতায় স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন একজন ব্যক্তি। ট্রাম্প বুঝতে পেরেছিল ‘সবকিছুকে ছাপিয়ে তাদের (সৌদি নেতারা) মনোযোগ আমার দিকে’।

তারা ইস্তাম্বুলের ইসলামিক সম্মেলনে জুনিয়র পর্যায়ের একজন মন্ত্রীকে পাঠিয়েছিলেন। সম্মেলনের সমস্থ ঘটনার সংবাদ প্রচার করা থেকে তারা তাদের নিজস্ব প্রচার মাধ্যমগুলোতে বিরত রেখেছিল এবং জেরুজালেমে ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভ নিয়ে আল জাজিরার কাভারেজকে ‘সহিংসতায় উস্কানি’ দেয়া হচ্ছে বলে গল্প প্রচার করা হয়েছে।

ব্ল্যাঙ্ক চেকের অনুপস্থিতি
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হচ্ছে ইস্তাম্বুলের সম্মেলন আরব রাষ্ট্রের পুনর্বিন্যাসের ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে। এটি পশ্চিমাপন্থী হিসেবে পরিচিত গুরুত্বপূর্ণ দুই আরব নেতার ওয়াশিংটনে তাদের ঐতিহ্যবাহী জোটের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সূচনা করেছে। গুরুত্বপূর্ণ এই দুই নেতা হচ্ছেন জর্ডানের বাদশা আবদুল্লাহ এবং ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস।

প্রথমজন হচ্ছেন ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়া দ্বিতীয় আরব দেশ এবং অন্যজন ফিলিস্তিনি নেতা; যিনি বর্তমানে প্রায় বিলুপ্ত তার দুই-রাষ্ট্রীয় সমাধান নিয়ে আলোচনার জন্য নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন।

ইস্তাম্বুলে কি ঘটতে যাচ্ছিল তার গুরুত্ব উপলব্ধি করে সৌদি আরব ও মিশর বাদশা আবদুল্লাহ ও আব্বাসকে থামানোর জন্য কঠোর প্রচেষ্ট চালিয়েছে। প্রকাশিত খবর হতে জানা যায়, কায়রোতে একটি জরুরি বৈঠকের জন্য আবদুল্লাহ এবং আব্বাসকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। একমাত্র আব্বাস সেখানে যোগাদনে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে মিশরীয় ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, ইস্তাম্বুল সম্মেলনের গুরুত্ব হ্রাস করার প্রচেষ্টাস্বরূপ ফিলিস্তিনি প্রতিনিধিদের প্রধান হিসেবে না যাওয়ার জন্য মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি আব্বাসের উপর চাপ দিয়েছিলেন।

ইস্তাম্বুলের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যানে আব্বাসকে সহায়তা করার জন্য জালিয়াতির খবর ছড়িয়ে পড়েছিল যে আব্বাস স্ট্রোক করেছে, আব্বাস এই সম্মেলনকে উপেক্ষা করেছেন।

এদিকে, রিয়াদের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র মাধ্যমে জানা যায়, একই সময়ে বাদশা আব্দুল্লাহকেও রিয়াদে জরুরি তলব করা হয় এবং তাকে ইস্তাম্বুলের বৈঠকে যোগদান না করতে বলা হয়। বাদশা আব্দুল্লাহ রিয়াদে কয়েক ঘন্টার জন্য অবস্থান করেন এবং তারপর ইস্তাম্বুলের উদ্দেশ্য রিয়াদ ছেড়ে আসেন।

ইস্তাম্বুল কনফারেন্সে আব্বাস ও আব্দুল্লাহর উপস্থিতি সৌদি আরব এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে এই বার্তা দিয়েছে যে, রিয়াদের সঙ্গে ট্রাম্পের চুক্তি জর্ডান ও ফিলিস্তিন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং একইভাবে মুসলিম দেশগুলোও তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।

অন্য কথায়, ‘আমাদের মাথার উপর ইসরাইলের সঙ্গে আলোচনার জন্য আপনার কাছে কোনো ফাঁকা চেক নেই।’

আব্বাস ও আব্দুল্লাহ উভয়েই ইসলামপন্থী তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগানের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে গ্রুপ ফটোগ্রাফের জন্য দাঁড়ান। এই দৃশ্যের মাধ্যমে প্রকান্তরে তারা তাদের প্রকাশ্য প্রতিবাদ ও ক্রোধ প্রকাশ করেছেন।

সম্মেলনে আব্দুল্লাহ অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে তুর্কি প্রেসিডেন্টের বক্তব্যে নিজের সায় দিচ্ছিলেন। এরদোগান বলছিলেন, ‘আমি আবারো জেরুজালেমকে আমাদের ‘রেড লাইন’ হিসেবে উল্লেখ করছি। পবিত্র এই স্থানটি চিরকালের জন্য মুসলমানদের অন্তর্গত। একটি সার্বভৌম এবং স্বাধীন প্যালেস্টাইনের জন্য আমরা আমাদের দাবি কখনোই ছেড়ে দেব না। আমরা এই পরিস্থিতিতে দর্শকের ভূমিকা পালন করতে পারি না কারণ এটি আমাদের সকল ভবিষ্যতে প্রভাব ফেলবে।’

এরপর আব্বাস তার জীবনের ওপর বক্তৃতা দেন। তিনি দুই-রাষ্ট্রীয় সমাধানের জন্য তার জীবনকে ধ্বংস করার জন্য আমেরিকার কঠোর সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, জেরুজালেম প্রশ্নে সমস্ত রেড লাইন অতিক্রম করেছে।

ভরা মজলিশে তিনি প্রকাশ করেন যে, দীর্ঘস্থায়ী শান্তিচুক্তি স্বাক্ষর না হওয়া পর্যন্ত সকল আন্তর্জাতিক সংস্থার সদস্যপদ না চাওয়া এবং পূর্ণ রাষ্ট্রের দাবি না করার জন্য তিনি ওয়াশিংটনের সঙ্গে একটি ভদ্রলোকের চুক্তি করেছেন। তিনি ওই চুক্তিকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেন।

এর মানে হল, ফিলিস্তিন এখন স্বাধীনভাবে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে ইসরাইলের বিরুদ্ধে মামলা করতে সক্ষম হবে। দ্বিতীয়ত, যুক্তরাষ্ট্রের নিজের তৈরি রেজুলেশন লঙ্ঘনের জন্য তিনি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের নিকট দেশটির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করতে পারবেন।

বিশ্বাসঘাতকতার কর্ম সম্পাদন
আব্বাস ও আব্দুল্লাহ’র উভয়ের একজনও এরদোগানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী নয়। আঞ্চলিক আধিপত্য বিস্তার নিয়ে তুর্কি প্রেসিডেন্টের জাহির নিয়ে মার্কিন কংগ্রেশনাল নেতাদের কাছে নালিশ করতে দুই বছর আগে আব্দুল্লাহ ওয়াশিংটন ছুটে গেয়েছিলেন।

আব্বাস অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে হামাসকে তার প্রতিদ্বন্দ্বি মনে করেন এবং ঐক্যের সরকার থেকে ফাতাহকে প্রত্যাহার করার জন্য বারবার চেষ্টা করেছে। কী প্রভাব এই দুই নেতাকে ইস্তাম্বুলে যেতে তাড়িত করেছে এবং তারা কী জানত এই সম্মেলন সমগ্র অঞ্চলের শ্রেণিবিন্যাসে পরিবর্তন করতে পারে?

তাদের স্বাভাবিক নিষ্ক্রিয়তা দূর করার জন্য ইসলামপন্থীদের সঙ্গে দাঁড়ানো শক্তিশালী কিছুর একটা বার্তা ছিল।

তারা উভয়েই এরদোগানের কাছে তাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। সর্বশেষ পিউ রিসোর্চের জরিপ অনুযায়ী, এরদোগান তুরস্কের পাশাপাশি এই অঞ্চলের সর্বাধিক জনপ্রিয় নেতায় পরিণত হয়েছেন। রাশিয়ার পরেই তুরস্ককে সবচেয়ে প্রভাবশালী আঞ্চলিক শক্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে।

অভ্যন্তরীন রাজনীতিও তাদের ইস্তাম্বল যেতে বাধ্য করেছে। উভয়ই জানত তাদের নিজ নিজ দেশের রাস্তায় মানুষের ক্ষোভ ক্রমেই তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে।

কয়েক দশকের মধ্যে আম্মান তার রাস্তায় সবচেয়ে বড় বিক্ষোভ দেখেছে। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি ও জর্ডানিয়ান নাগরিক রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করেছে। আম্মান বাসিন্দাদের অধিকাংশই ফিলিস্তিনের শরণার্থী অথবা প্যালেস্টাইন বংশোদ্ভূত জর্ডানি নাগরিক।

তারা উভয়েই জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্বীকৃতিকে রাজনৈতিক বিশ্বাসঘাতকতার কর্ম হিসাবে উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছেন। আব্বাসের জন্য এটি ওয়াশিংটনের সঙ্গে একটি অলিখিত চুক্তির বাস্তবায়নে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। যে চুক্তির ফলে চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে প্যালেস্টাইনের মামলা দায়েরে বাধা ছিল।

আব্দুল্লাহ জন্য বিশ্বাসঘাতকতা কোনো অংশে কম ছিল না। আল আকসার রক্ষক হিসাবে জর্ডানের ভূমিকা নৈমিত্তিক নয়। দেশটির তৎকালীন বাদশা হুসেন ১৯৯৪ সালে আইজাক রবিবের সঙ্গে আল আকসা নিয়ে চুক্তিটিতে স্বাক্ষর করেছিল।

একইভাবে, বাদশা হুসেন ১৯৮৮ সালে জর্ডান ও পশ্চিম তীরের মধ্যে বিচ্ছিন্নতা ঘোষণা করেছিলেন। তিনি তখন ফিলিস্তিনি জনগণের একমাত্র প্রতিনিধি হিসাবে পিএলওকে স্বীকৃতি প্রদান করেছিলেন এবং জর্ডানকে আল-আকসা’র রক্ষক হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন।

লেখক: ডেভিড হারস্ট। তিনি ‘মিডল ইস্ট আই’ এর প্রধান সম্পাদক। এর আগে তিনি গার্ডিয়ানের প্রধান বিদেশি লেখক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

মিডল ইস্ট আই অবলম্বনে

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft