
আর মাত্র একদিন! তারপরই পর্দা উঠছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের পঞ্চম আসর। এবারের আসরে অংশ নিচ্ছে মোট সাত দল। দলগুলো হচ্ছে,ঢাকা ডায়নামাইটস, চিটাগাং ভাইকিংস, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স, রংপুর রাইডার্স, খুলনা টাইটান্স, রাজশাহী কিংস ও সিলেট সিক্সার্স।
আগামী ৪ নভেম্বর সিলেট-ঢাকার মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে এবারের যাত্রা। এবারের আসরে ম্যাচের সংখ্যা ৪৬। প্রথম পর্ব, এলিমিনেটর, প্রথম কোয়ালিফায়ার, দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ও ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে মিরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে। আর ভেন্যুর সংখ্যা তিনটি।
বিপিএলের গ্রাউন্ডস স্বত্ব পেয়েছে ঢাকা কমিউনিকেশন। ২০১৭ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বিপিএলের তিনটি আসরের সম্প্রচার স্বত্ব পেয়েছে ইমপ্রেস-মাত্রা কনসোর্টিয়াম। তাদের মাধ্যমে গাজী টিভি এবং মাছরাঙা টেলিভিশনের কাছে তিন আসরের সম্প্রচার স্বত্ব বিক্রি করেছে।
এবারের বিপিএলে সৌন্দর্য্য বাড়াতে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে বিপিএল কর্তৃপক্ষ। প্রথমবারের মতো বিপিএলের সৌন্দয্য বাড়াতে বাউন্ডারি লাইনের পাশে ডিজিটালাইজড পেরিমিটার দেখা যাবে। যা আগে বাংলাদেশের কোনো আসরে দেখা যায়নি। শুধু মাত্র আইসিসির বিভিন্ন ইভেন্টে দেখা যেত। তবে এবার তা দেখবে বিপিএলের সমর্থকরা।
এনিয়ে কে স্পোর্টসের প্রধান নিবার্হী ফাহাদ করিম জানান, গ্রাউন্ডস যদি কালার ফুল হয় তবে দশর্করা এটি উপভোগ করবে। খেলাটা ভালো লাগবে। মূলত মাঠে দশর্ক টানতে এটি করা হচ্ছে।
শুধু পেরিমিটার নয়, বিপিএলে বাড়ানো হয়েছে ক্যামেরার সংখ্যা। এতে ১০টি ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে। প্রতিটি ভ্যানুতে স্পাইডার ক্যামেরা, এলডি স্ট্যাম্পসহ ডিআরসির আক্ষেপ বাড়ছে আরো।
এবিষয়ে বিপিএলের গর্ভনিং সদস্য জালাল ইউনুস জানান, শুধু তাই নয়, এবারের খেলায় থাকবে স্পাইডার ক্যামেরাও। এ নিয়ে কথা হয়েছে। তারা আশ্বাস্ত করেছে। আশা করা যাচ্ছে সেটা খেলাগুলাতে দেখতে পাবে সবাই।
জালাল ইউনিস আরো জানান, আসরের শুরু থেকেই থাকবে বিদেশি আম্পায়ার। সে ক্ষেত্রে একজন করে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার আম্পায়ার।