1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৬:২১ পূর্বাহ্ন
১৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে কিশোরগাড়ীর কাশিয়াবাড়ী শ্রম কল্যাণ উপ-কমিটিগঠন উপলে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা গাইবান্ধায় সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস পালন অধিকার প্রতিষ্ঠা ও নিপীড়ন বন্ধের দাবী মাসব্যাপী দেশ গড়তে ‘জুলাই পদযাত্রা’ নামে কর্মসূচি উপলক্ষে গাইবান্ধায় সমাবেশ -উপস্থিত থাকবেন এনসিপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ পলাশবাড়ী পৌরসভায় যুক্ত হলো মাটি খননকারী একটি নতুন আধুনিক যন্ত্র তারাগঞ্জে ঢেউটিন ও নগদ অর্থ সহায়তা পলাশবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা: অর্ধেকেরও কমে নেমে এলো বাজেট! পলাশবাড়ীর বেতকাপা ইউনিয়নে রোহিঙ্গাদের জন্ম নিবন্ধন: তদন্তে মিলছে না অস্তিত্ব! তারাগঞ্জে গ্রামীণ অবকাঠামো প্রকল্পে অনিয়ম বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন উপলক্ষে পলাশবাড়ীতে আলোচনা সভা এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবসের সমাবেশে ঐতিহ্য ও ভূমির অধিকার রক্ষার দাবী

পরকীয়ার বলি শিশু হাসমি, মাসহ ৪জনের মৃত্যুদণ্ড

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৭
  • ১৫ বার পড়া হয়েছে

বহুল আলোচিত খুলনায় নয় বছরের শিশু হাসমি মিয়াকে হত্যার ঘটনায় তার মাসহ চারজনের মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছে আদালত।

মঙ্গলবার খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোসাম্মাৎ দিলরুবা সুলতানা আসামিদের উপস্থিতিতে এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

মামলার পাঁচ আসামির মধ্যে হাসমির মা সোনিয়া আক্তার, মো. নুরুন্নবী, মো. রসুল, মো. হাফিজুর রহমানকে মৃত্যুদণ্ড দেন বিচারক। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আসামি রাব্বি সরদারকে আদালত খালাস দিয়েছে আদালত।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৬ সালের ৯ জুন খুলনা নগরীর কার্ত্তিককুল এলাকা থেকে শিশু হাসমির বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার বাবা মো. হাফিজুর রহমান বাদী হয়ে এই হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলার তদন্তে নুরুন্নবীর সঙ্গে সোনিয়ার পরকীয়া প্রেমের জের ধরে মায়ের সামনেই গলায় ছুরি চালিয়ে হত্যা করা হয় হাসমিকে। পরে তার লাশ সিমেন্টের বস্তায় ভরে খুলনা বাইপাস সড়ক সংলগ্ন সরদার ডাঙ্গা বিলের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়।

গ্রেপ্তার হওয়ার পর হাসমির মা সোনিয়া আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

আড়ংঘাটা থানার এসআই মো. মিজানুর রহমান তদন্ত শেষে গতবছর ৩০ জুন হাফিজুরকে বাদ দিয়ে তিন জনের নামে অভিযোগপত্র দিলে তাতে নারাজি দেন হাসমির বাবা।

পুনরায় তদন্ত শেষে সিআইডির পরিদর্শক মিঠু রানী দাসি গত ২৮ ডিসেম্বর সাত জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। মামলাটি অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে আসার পর পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্যে দিয়ে গত ২ এপ্রিল বিচার শুরু করে আদালত।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft