1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:২৩ পূর্বাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের নির্বাচনী মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন রাজশাহীতে বিচারকপুত্র হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন গাইবান্ধায় বিএনপির প্রার্থীকে বিজয়ী করতে জাসাসের মতবিনিময় সভা আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসব মুখর করতে মাঠ প্রশাসন প্রস্তুত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধি-বহির্ভূত ৫৭টি আদেশে ডিপিসি স্থবির—১২ বছরেও প্রথম পদোন্নতি পাচ্ছেন না বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের প্রভাষকরা।

পরকীয়ার বলি শিশু হাসমি, মাসহ ৪জনের মৃত্যুদণ্ড

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৭
  • ২৯ বার পড়া হয়েছে

বহুল আলোচিত খুলনায় নয় বছরের শিশু হাসমি মিয়াকে হত্যার ঘটনায় তার মাসহ চারজনের মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছে আদালত।

মঙ্গলবার খুলনার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোসাম্মাৎ দিলরুবা সুলতানা আসামিদের উপস্থিতিতে এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।

মামলার পাঁচ আসামির মধ্যে হাসমির মা সোনিয়া আক্তার, মো. নুরুন্নবী, মো. রসুল, মো. হাফিজুর রহমানকে মৃত্যুদণ্ড দেন বিচারক। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আসামি রাব্বি সরদারকে আদালত খালাস দিয়েছে আদালত।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৬ সালের ৯ জুন খুলনা নগরীর কার্ত্তিককুল এলাকা থেকে শিশু হাসমির বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার বাবা মো. হাফিজুর রহমান বাদী হয়ে এই হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলার তদন্তে নুরুন্নবীর সঙ্গে সোনিয়ার পরকীয়া প্রেমের জের ধরে মায়ের সামনেই গলায় ছুরি চালিয়ে হত্যা করা হয় হাসমিকে। পরে তার লাশ সিমেন্টের বস্তায় ভরে খুলনা বাইপাস সড়ক সংলগ্ন সরদার ডাঙ্গা বিলের মধ্যে ফেলে দেওয়া হয়।

গ্রেপ্তার হওয়ার পর হাসমির মা সোনিয়া আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

আড়ংঘাটা থানার এসআই মো. মিজানুর রহমান তদন্ত শেষে গতবছর ৩০ জুন হাফিজুরকে বাদ দিয়ে তিন জনের নামে অভিযোগপত্র দিলে তাতে নারাজি দেন হাসমির বাবা।

পুনরায় তদন্ত শেষে সিআইডির পরিদর্শক মিঠু রানী দাসি গত ২৮ ডিসেম্বর সাত জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। মামলাটি অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে আসার পর পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্যে দিয়ে গত ২ এপ্রিল বিচার শুরু করে আদালত।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft