1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ১৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন
৩রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৭শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
উদ্দীপনায় পলাশবাড়ী মডেল প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন তারাগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবকের মৃত্যু গণঅভ্যুত্থান দমন মামলায় হাসিনা–কামালের মৃত্যুদণ্ড “পলাশবাড়ীতে জামায়াতের শোকরানা নামাজ আদায়” পলাশবাড়ীতে বীর মুক্তিযোদ্ধার ইন্তেকাল ইউএনও’র নেতৃত্বে রাষ্ট্র্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন পলাশবাড়ী পৌরশহরের আমবাড়ীতে পৌর যুবদলের নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ীতে উপজেলার নাগরিক সংগঠনের ত্রৈমাসিক সভা হাসিনার ফাঁসির রা‌য়ে তারাগঞ্জে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড, মামুনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড তারাগঞ্জে নবীনবরণ, বিদায় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পলাশবাড়ীর কিশোরগাড়ী ইউনিয়নে “ভুয়া দরপত্রের মাধ্যমে গাছ বিক্রি” শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ

তিস্তায় আকস্মিক পানি বৃদ্ধি ঃ ভাঙনের কবলে ফসলি জমি

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ১ জুলাই, ২০১৭
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে

এটিএম আফছার আলী, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ উজান থেকে নেমে আসা ঢলে তিস্তা নদীতে আকস্মিক পানি বৃদ্ধির ফলে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নদী ভাঙন শুরু হয়েছে। কাপাসিয়া, হরিপুর, বেলকা ও শ্রীপুর ইউনিয়নের ভাঙন পরিস্থিতি তীব্র হয়ে উঠেছে। এসব এলাকায় আবাদি জমি নদীগর্ভে বিলীন হলেও অসংখ্য ঘরবাড়ি এখন হুমকির মুখে পড়েছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে ওই ৪টি ইউনিয়নের নদী তীরবর্তী এলাকার শত শত ঘরবাড়ি তিস্তার ভাঙনের মুখে পড়বে বলে আশংকা করা হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সুত্রে জানা গেছে, ওই ৪টি ইউনিয়নের তিস্তা তীরবর্তী এলাকায় গত দু’দিন থেকে ভাঙন শুরু হয়েছে। কোন ঘরবাড়ি এখনও নদীগর্ভে বিলীন না হলেও প্রায় ২শ’ একর ফসলী জমি নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে। শ্রীপুর ইউনিয়নের বাবু বাজারে ভাঙ্গনে মুখে পড়েছে ১০০ পরিবার। ভাঙন আতংকে ওই পরিবারগুলো ঘরবাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। শ্রীপুর ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম জানান, পরিবারগুলোকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধে সরিয়ে নেয়া হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও ভাঙন ঠেকানোর ব্যাপারে তারা কোন উদ্যোগ নেয়নি। উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস.এম. গোলাম কিবরিয়া জানান, ভাঙ্গন কবিলত এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারদের তালিকা জেলা প্রশাসকের নিকট পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে বিতরণ করা হবে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft