1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:২০ অপরাহ্ন
১৫ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
১০ই রজব, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
বাংলাদেশের আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আর নেই পপিচাষে নিষেধাজ্ঞায় বড় ধরনের ক্ষতির মুখে আফগান কৃষকেরা: জাতিসংঘ এনসিপিতে যোগ দিয়ে মুখপাত্র হলেন আসিফ মাহমুদ, করবেন না নির্বাচন আসুন দেশটাকে নতুন করে গড়ে তুলি : তারেক রহমান গাইবান্ধার ৫টি আসনে ৪৫ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিলেন গাইবান্ধায় গণমাধ্যমে জেন্ডারভিত্তিক উপস্থাপন বিষয়ক কর্মশালা সম্পন্ন মনোনয়নের শেষ দিনে গাইবান্ধা-৩ আসনে ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশের প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গাইবান্ধা-০৩ আসনে বিএনপি-জামায়াত-জাপা ও স্বতন্ত্রসহ ১০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল রংপুর-২ আসনে জামায়াত প্রার্থী এটিএম আজহারুল ইসলামের মনোনয়নপত্র দাখিল পাঁচদিন সূর্যহীন পলাশবাড়ী: তীব্র শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন, শীতবস্ত্র সহায়তার আহ্বান

ঢাকার তিন নদী তীরে হচ্ছে ৫০ কিলোমিটার ওয়াকওয়ে

  • আপডেট হয়েছে : সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০১৭
  • ৪৭ বার পড়া হয়েছে

 

রাজধানী ঢাকার তিনটি নদীর তীরভূমিতে ৫০ কিলোমিটার ওয়াকওয়েসহ নানা অবকাঠামো নির্মাণের পাশাপাশি সৌন্দর্য ও নাগরিক সুবিধা বাড়ানোর কাজ শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। ইতোমধ্যেই সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের মাধ্যমে ওয়াকওয়ের রুট চূড়ান্ত হয়েছে। রুটটি হবে আব্দুল্লাহপুর থেকে ধউর-বিরুলিয়া-গাবতলী-রায়েরবাজার-বাবুবাজার-সদরঘাট-ফতুল্লা-চাষাঢ়া-সাইনবোর্ড-শিমরাইল-পূর্বাচল সড়ক হয়ে তেরমুখ পর্যন্ত।

প্রাথমিকভাবে ওয়াকওয়ের সঙ্গে তিনটি ইকোপার্ক, বিনোদনকেন্দ্র, বসার বেঞ্চ, ফুডকোর্ট ও প্রয়োজনীয় টয়লেট নির্মাণ করা হবে। পাশাপাশি সবুজায়নে বৃক্ষরোপন ও পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন করা হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে নদীর তীরভূমিতে চারপাশের বাঁধের ওপরে ১০ দশমিক ২৭ কিলোমিটার এবং কলামের ওপর প্রায় ছয় কিলোমিটার মনোমুগ্ধকর ওয়াকওয়ে নির্মিত হবে। বাকি অংশটুকু হবে সাধারণ ওয়াকওয়ে। এছাড়া থাকছে প্রায় আধা কিলোমিটার পায়ে হাঁটার দৃষ্টিনন্দন সেতু, ১০০টি সিঁড়ি, ১৯টি জেটি ও ১০ হাজার সীমানা পিলারও।

এও জানা গেছে, প্রকল্পটির আওতায় ঢাকার চারপাশের পরিবেশের উন্নয়ন এবং বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা ও তুরাগ নদীর তীরভূমির সৌন্দর্য বাড়ানোসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। এসব তীরভূমির রক্ষণাবেক্ষণে প্রয়োজনীয় জনবলও নিয়োগ করবে সরকার।

সূত্র আরো জানায়, প্রকল্প প্রস্তাবনা চূড়ান্ত করে ইতিমধ্যেই পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আগামী বুধবার প্রকল্পটি নিয়ে প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভা আহ্বানও করেছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের ভৌত অবকাঠামো বিভাগ।

এ ব্যাপারে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম প্রধান (পরিকল্পনা উইং) এনায়েত হোসেন বলেন, ‘ঢাকার চারপাশের ৯১ কিলোমিটার নৌ-রুট তীরবর্তী বিস্তীর্ণ জনপথের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে যা যা করার দরকার, সবই করব। ইতিমধ্যেই নৌ-মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্প চূড়ান্ত করে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠিয়েছি। আশা করি, দ্রুততম সময়ে এটি অনুমোদন হবে।

চলতি সময় থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। আর সমন্বিতভাবে এ কাজ এগিয়ে নেবে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, রেলপথ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার বিভাগ।

রাজধানী ঢাকার তিনটি নদীর তীরভূমিতে ৫০ কিলোমিটার ওয়াকওয়েসহ নানা অবকাঠামো নির্মাণের পাশাপাশি সৌন্দর্য ও নাগরিক সুবিধা বাড়ানোর কাজ শুরু করতে যাচ্ছে সরকার। ইতোমধ্যেই সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের মাধ্যমে ওয়াকওয়ের রুট চূড়ান্ত হয়েছে। রুটটি হবে আব্দুল্লাহপুর থেকে ধউর-বিরুলিয়া-গাবতলী-রায়েরবাজার-বাবুবাজার-সদরঘাট-ফতুল্লা-চাষাঢ়া-সাইনবোর্ড-শিমরাইল-পূর্বাচল সড়ক হয়ে তেরমুখ পর্যন্ত।

প্রাথমিকভাবে ওয়াকওয়ের সঙ্গে তিনটি ইকোপার্ক, বিনোদনকেন্দ্র, বসার বেঞ্চ, ফুডকোর্ট ও প্রয়োজনীয় টয়লেট নির্মাণ করা হবে। পাশাপাশি সবুজায়নে বৃক্ষরোপন ও পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন করা হবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ৫০ কিলোমিটারের মধ্যে নদীর তীরভূমিতে চারপাশের বাঁধের ওপরে ১০ দশমিক ২৭ কিলোমিটার এবং কলামের ওপর প্রায় ছয় কিলোমিটার মনোমুগ্ধকর ওয়াকওয়ে নির্মিত হবে। বাকি অংশটুকু হবে সাধারণ ওয়াকওয়ে। এছাড়া থাকছে প্রায় আধা কিলোমিটার পায়ে হাঁটার দৃষ্টিনন্দন সেতু, ১০০টি সিঁড়ি, ১৯টি জেটি ও ১০ হাজার সীমানা পিলারও।

এও জানা গেছে, প্রকল্পটির আওতায় ঢাকার চারপাশের পরিবেশের উন্নয়ন এবং বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা ও তুরাগ নদীর তীরভূমির সৌন্দর্য বাড়ানোসহ প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। এসব তীরভূমির রক্ষণাবেক্ষণে প্রয়োজনীয় জনবলও নিয়োগ করবে সরকার।

সূত্র আরো জানায়, প্রকল্প প্রস্তাবনা চূড়ান্ত করে ইতিমধ্যেই পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আগামী বুধবার প্রকল্পটি নিয়ে প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভা আহ্বানও করেছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের ভৌত অবকাঠামো বিভাগ।

এ ব্যাপারে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম প্রধান (পরিকল্পনা উইং) এনায়েত হোসেন বলেন, ‘ঢাকার চারপাশের ৯১ কিলোমিটার নৌ-রুট তীরবর্তী বিস্তীর্ণ জনপথের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে যা যা করার দরকার, সবই করব। ইতিমধ্যেই নৌ-মন্ত্রণালয় থেকে প্রকল্প চূড়ান্ত করে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠিয়েছি। আশা করি, দ্রুততম সময়ে এটি অনুমোদন হবে।

চলতি সময় থেকে ২০২১ সালের জুন মেয়াদে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। আর সমন্বিতভাবে এ কাজ এগিয়ে নেবে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, রেলপথ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার বিভাগ।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft