1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০২:২৫ পূর্বাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের নির্বাচনী মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন রাজশাহীতে বিচারকপুত্র হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন গাইবান্ধায় বিএনপির প্রার্থীকে বিজয়ী করতে জাসাসের মতবিনিময় সভা আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসব মুখর করতে মাঠ প্রশাসন প্রস্তুত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধি-বহির্ভূত ৫৭টি আদেশে ডিপিসি স্থবির—১২ বছরেও প্রথম পদোন্নতি পাচ্ছেন না বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের প্রভাষকরা।

সাঘাটায় একই পরিবারে ৪ জন প্রতিবন্ধি ভাগ্যে জোটেনি সরকারী কোন সহযোগিতা

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ২০ জুন, ২০১৭
  • ৪০ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ গাইবান্ধার সাঘাটায় পিতাসহ একই পরিবারে চার জন প্রতিবন্ধি। সরকারী সহায়তার আশার জনপ্রতিনিধির কাছে ঘুরেও ভাগ্যে জোটেনি কোন প্রতিবন্ধি কার্ড। পরিবারের একমাত্র কর্মজীবি মা পরের বাসায় ঝিয়ের কাজ করে স্বামী সন্তানকে নিয়ে খেয়ে না খেয়ে এ ভাবেই চলে তাদের সংসার। এ ছাড়া স্থানীয় সমাজ সেবা অধিদপ্তরে সরকারী সহায়তার আশায় ঘুরেও কোন ফল পায়নি তারা।

সাঘাটা উপজেলার ঘুড়িদহ ইউনিয়নের ঝড়াবর্ষা গ্রামের মৃত-ওমেদ আলীর পুত্র দৃষ্টি প্রতিবন্ধি আব্দুস ছোবাহান (৫৫) এর ১ মেয়ে সুমিআকতার (২৫) ২ পুত্র বিদ্যুৎ মিয়া (১৮) ও তফু মিয়া (১৫) এরা ৩ জন বাক প্রতিবন্ধি। এ নিয়েই তার সংসার। ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, মেম্বরদের কাছে ঘুরেও আজ পর্যন্ত ভিজিডি, ভিজিএফ, বিশেষ বরাদ্দ ও প্রতিবন্ধি কার্ডসহ সরকারী কোন সহায়তা পায়নি।

পরিবারের এক মাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি দৃষ্টি বন্ধির স্ত্রী ও বাক প্রতিবন্ধির মা আবেদা বেগম এ প্রতিবেদককে বলেন, অন্যের বাসায় ঝিয়ের কাজ করে যে টুকু মজুরি পাই তা দিয়ে সংসার চলে না। তাই এক বেলা খেয়ে দু’বেলা না খেয়েই চলে আমাদের সংসার। ইউনিয়নের জন প্রতিনিধিদের কাছে সরকারী সহযোগীতার জন্য গেলে তা মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে থাকে। এ ছাড়া সাঘাটা সমাজ সেবা অধিদপ্তরে প্রতিবন্ধি কার্ডের জন্য গেলে তারা বলেন, চেয়ারম্যান, মেম্বর ছাড়া আমাদের কার্ড দেয়ার কোন ক্ষমতা নেই। তিনি আরো বলেন, বাক প্রতিবন্ধি মেয়ের বয়স ২৫ বছর পেরিয়ে যাচ্ছে, সংসারে অভাব অনাটন ও টাকা না থাকায় তাকে বিয়ে দিতে পারছি না। বাক প্রতিবন্ধি ২ পুত্র যুবক হয়ে সংসারের আর এক বোঝা হয়ে আছে এবং আমার স্বামীও একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধি বয়সের ভারে সে নিজে কোন কাজ করতে পারে না। এ দিকে পরের বাসায় ঝিয়ের কাজ করে নিজে অসুস্থ্য হয়ে আছি। এ অবস্থায় জনপ্রতিনিধির কাছে গেলে প্রতিবন্ধিরা সমাজের বোঝা মনে করে তাড়িয়ে দেয়।

এ ব্যাপারে সাঘাটা উপজেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তার সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি। অসহায় এ প্রতিবন্ধি পরিবার সরকারী সহায়তার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সহযোগিতা কামনা করেছেন।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft