1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৮:১০ পূর্বাহ্ন
১৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে কিশোরগাড়ীর কাশিয়াবাড়ী শ্রম কল্যাণ উপ-কমিটিগঠন উপলে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা গাইবান্ধায় সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস পালন অধিকার প্রতিষ্ঠা ও নিপীড়ন বন্ধের দাবী মাসব্যাপী দেশ গড়তে ‘জুলাই পদযাত্রা’ নামে কর্মসূচি উপলক্ষে গাইবান্ধায় সমাবেশ -উপস্থিত থাকবেন এনসিপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ পলাশবাড়ী পৌরসভায় যুক্ত হলো মাটি খননকারী একটি নতুন আধুনিক যন্ত্র তারাগঞ্জে ঢেউটিন ও নগদ অর্থ সহায়তা পলাশবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা: অর্ধেকেরও কমে নেমে এলো বাজেট! পলাশবাড়ীর বেতকাপা ইউনিয়নে রোহিঙ্গাদের জন্ম নিবন্ধন: তদন্তে মিলছে না অস্তিত্ব! তারাগঞ্জে গ্রামীণ অবকাঠামো প্রকল্পে অনিয়ম বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন উপলক্ষে পলাশবাড়ীতে আলোচনা সভা এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবসের সমাবেশে ঐতিহ্য ও ভূমির অধিকার রক্ষার দাবী

নীলফামারীতে বাদামের বাম্পার ফলন

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ২৫ জুন, ২০১৭
  • ১৯ বার পড়া হয়েছে

 

জেলায় বাদামের বাম্পার ফলন হয়েছে। পাশাপাশি বাদামের দাম বেশি হওয়ায় কৃষকরা খুশি। ঝুকি কম এবং লাভও বেশী,এ কৃষরা কারণে দিন দিন ঝুকছেন বাদাম চাষের দিকে।
কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, চলতি মোৗসুমে ১ হাজার ৫০ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে জেলায়। সেখানে গত মৌসুমে ৯১৭ হেক্টর এবং তার আগের মৌসুমে ২২৯ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবাদ উঠতে শুরু করেছে।
জেলার ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ি ইউনিয়নের হলহলিয়া গ্রামের কৃষক রফিকুল ইসলাম (৪৫)জানান, তিনি এবার বাদাম চাষ করেছেন দুই বিঘা জমিতে। এতে ১৬ মণ বাদাম পেয়েছেন। তার খরচ হয়েছে প্রায় ১৪ হাজার টাকা। বর্তমান বাজারে ওই ১৬ মণ বাদামের দাম ৩২ হাজার টাকা। তিনি আরো বেশি দামের অপেক্ষায় আছেন।’
রফিকুল ইসলাম আরো জানান, অন্যদের দেখে এবারইর প্রথম বাদাম আবাদ করেছেন তিনি। লাভ বেশী হওয়ায় অন্য ফসলের চেয়ে বাদাম আবাদে আগ্রহী হয়েছেন।
একই উপজেলার সদর ইউনিয়নের পুর্ব চিকনমাটি গ্রামের কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিক (৫০) জানান, এবার ৫০ শতাংশ জমিতে হাইব্রীড জাতের বাদাম আবাদ করেছেন। ফসল ভালো হয়েছে। বাজারে বাদামের যে দাম চলছে তাতে তার ভালো লাভ হবে।
তিনি জানান, বাদাম আবাদে সেচের তেমন প্রয়োজন হয় না, কীটনাশক খরচও কম। নিড়ানির তেমন প্রয়োজন না হওয়ায় শ্রমিক খরচ কম।
একই গ্রামের কৃষক রশিদুল ইসলাম (৪০) জানান, ‘বিঘা প্রতি বাদাম চাষে খরচ হয় ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। ফলন আসে প্রতি বিঘায় আট থেকে ১০ মণ পর্যন্ত। বাজারে ২ হাজার টাকা মণদরে বাদাম বিক্রি হলে অন্য ফসলের চেয়ে লাভ বেশি থাকবে।
কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের ডোমার উপজেলা কর্মকর্তা জাফর ইকবাল জানান, জেলায় গত কয়েক বছরে কৃষকদের মাঝে বাদাম চাষের আগ্রহ বেড়েছে। অন্যের জমি চুক্তি (লীজ) নিয়ে বাদাম করেও তারা লাভবান হচ্ছেন। কৃষকদের আগ্রহের দেখে কৃষি বিভাগ উন্নত জাতের বাদাম চাষ প্রদর্শনের জন্য এবার জেলার ৬ উপজেলায় ৫০টি প্রদর্শনী প্লট করেছে। কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের পরামর্শ প্রদান করছেন।সূত্র- বাসস

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft