1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:১৯ পূর্বাহ্ন
৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধায় নবনিযুক্ত জেলা প্রশাসকের সঙ্গে জেলা ছাত্রশিবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ সাদুল্লাপুরে ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী মাদক কারবারী গ্রেফতার বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার আয়োজনে গাইবান্ধায় মানব পাচার শীর্ষক আলোচনা সভা ত‌ারাগ‌ঞ্জের জয়বাংলা বাজারে গণশৌচাগারে তালা: স্বাস্থ্যঝুঁকিতে সাধারণ মানুষ পলাশবাড়ীতে খেলার জগৎ মডেল বাস্তবায়নে অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত বোদা উপজেলা সাংস্কৃতিক পরিষদ ক্ষুদে শিল্পীদের মননে সংস্কৃতির আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে পলাশবাড়ী উয়ন্নন ফোরামের নবগঠিত ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ভবন সংকটে থমকে গেছে “দুবলাগাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের” পাঠদান কার্যক্রম । পীরগঞ্জের ২ নং কোষারাণীগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনের চলমান দৌরাত্ম তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন আজ

গরু রক্ষায় নতুন পরিকল্পনা করছে ভারত সরকার

  • আপডেট হয়েছে : সোমবার, ১৯ জুন, ২০১৭
  • ২৬ বার পড়া হয়েছে

ভারতের একজন রাজনীতিবিদ বলেছেন, দেশটিতে বাঘ রক্ষায় যে ধরনের স্কিম রয়েছে, গরু রক্ষার জন্য ঠিক একই ধরনের জাতীয় স্কিমের পরিকল্পনা করছে সরকার।

মুম্বাইয়ে জাতীয় গরু সম্মেলনে এক ভাষণে বিজেপি সরকারের এক মন্ত্রী হংসরাজ আহির বলেন, গরুর জন্য বিশেষ অভয়ারণ্য বানানোর পরিকল্পনাও রয়েছে।

প্রায় চল্লিশ বছর আগে ‘প্রজেক্ট টাইগার’ নামে এক প্রকল্প চালু করেছিল দেশটির সরকার। বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি ও বাঘের প্রজাতিকে সুরক্ষা দেয়াই ছিল ওই প্রকল্পের লক্ষ্য। কেন্দ্রীয়ভাবে এই প্রকল্পটি পরিচালনা করা হয়।

বাঘের বাসস্থান সংরক্ষণ ও অবৈধ শিকার রোধে অর্থ প্রদান করে দিল্লি সরকার।

আর এখন মি: আহিরের বক্তব্য অনুযায়ী, একই ধরনের বিষয় অনুসরণ করা হবে গরুর ক্ষেত্রে।

মি: আহির বলেছেন, ‘প্রজেক্ট কাউ’ নামের ওই প্রকল্পে গরুর জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল তৈরি করা হবে।

যদিও এখানে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।

বাঘ বিপন্ন প্রজাতি কিন্তু গরুর ক্ষেত্রে তেমনটা নয়।

ভারতে বাঘ হত্যা করা ও এর দেহের কোনো অংশ নিয়ে বাণিজ্য করা অবৈধ। কিন্তু ভারতের অনেক রাজ্যে এখনো গরু জবাই ও গরুর মাংস খাওয়ার বিষয়টি বৈধ।

আর এক্ষেত্রে রাজনৈতিক ইস্যুটিও অনেক স্পর্শকাতর।

হিন্দুরা গরুকে অতি পবিত্র মনে করে এবং গরু রক্ষা করা হিন্দুদের অধিকারের মধ্যেই পড়ে।

২০১৪ সালে ভারতে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার ক্ষমতাসীন হবার পর গরু জবাই নিষিদ্ধ করার বিষয়ে নানা পদক্ষেপ নেয়া হয়।

বিশেষ করে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোতে গো-রক্ষায় বিভিন্ন নিয়মকানুন বেঁধে দেয়া হয়েছে।

গরু জবাইকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করে ভারতের গুজরাট রাজ্যে নতুন একটি আইনও পাস হয়।

অনেক রাজ্যে গরু কেনা-বেচা বন্ধে সরকারী সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে অনেক ব্যবসায়ী ক্ষুব্ধ হন, বিক্ষোভও করেন।

এমনকি গরু জবাইকে কেন্দ্র বেশ কিছু মুসলিমকে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা এসব ঘটনার সাথে জড়িত বলে অভিযোগও রয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে গরু নিয়ে এমন ধরনের ঘটনা স্বাধীন ভারতের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলছে।

গো-রক্ষার নামে যদি বিজেপি সরকার পশু বিক্রি বা পরিবহনের নিষেধাজ্ঞা বাড়াতেই থাকে তাহলে দেশের হাজার হাজার মানুষ যারা গরুর বাজার, পশু পরিবহন, কসাইখানা বা মাংসের দোকানের সঙ্গে যুক্ত -তাদেরও ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। বন্ধ হয়ে যাবে দৈনন্দিন আয়ের উৎস।সূত্র- বিবিসি

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft