1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:০৬ পূর্বাহ্ন
১৩ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
‎“সংস্কার ও হত্যার বিচার নিশ্চিতের পর নির্বাচন হওয়া উচিত”—-মাওলানা মমতাজ ‎লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান পীরগঞ্জে শারদীয় দুর্গোৎসবের আমেজ সাঁওতালদের স্কুল ও খেলার মাঠ রক্ষার দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ গোবিন্দগঞ্জে পাওয়ার ট্রলির ধাক্কায় প্রতিবন্ধী মহিলা নিহত পলাশবাড়ীতে ১টি কিনিক এবং ২টি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা পলাশবাড়ীতে এবার ৫৭ পূজামন্ডপে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দূর্গাপূজা উদ্যাপনে প্রশাসনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন গাইবান্ধায় ‘স্কিল অ্যান্ড ইনোভেশন’ প্রতিযোগিতা বালাসীঘাট থেকে বাহাদুরাবাদ ব্রহ্মপুত্র নদে টানেল নির্মাণের দাবীতে মানববন্ধন গাইবান্ধায় শিক্ষার মান ও সার্বিক উন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময় সভা

গরু রক্ষায় নতুন পরিকল্পনা করছে ভারত সরকার

  • আপডেট হয়েছে : সোমবার, ১৯ জুন, ২০১৭
  • ১৯ বার পড়া হয়েছে

ভারতের একজন রাজনীতিবিদ বলেছেন, দেশটিতে বাঘ রক্ষায় যে ধরনের স্কিম রয়েছে, গরু রক্ষার জন্য ঠিক একই ধরনের জাতীয় স্কিমের পরিকল্পনা করছে সরকার।

মুম্বাইয়ে জাতীয় গরু সম্মেলনে এক ভাষণে বিজেপি সরকারের এক মন্ত্রী হংসরাজ আহির বলেন, গরুর জন্য বিশেষ অভয়ারণ্য বানানোর পরিকল্পনাও রয়েছে।

প্রায় চল্লিশ বছর আগে ‘প্রজেক্ট টাইগার’ নামে এক প্রকল্প চালু করেছিল দেশটির সরকার। বাঘের সংখ্যা বৃদ্ধি ও বাঘের প্রজাতিকে সুরক্ষা দেয়াই ছিল ওই প্রকল্পের লক্ষ্য। কেন্দ্রীয়ভাবে এই প্রকল্পটি পরিচালনা করা হয়।

বাঘের বাসস্থান সংরক্ষণ ও অবৈধ শিকার রোধে অর্থ প্রদান করে দিল্লি সরকার।

আর এখন মি: আহিরের বক্তব্য অনুযায়ী, একই ধরনের বিষয় অনুসরণ করা হবে গরুর ক্ষেত্রে।

মি: আহির বলেছেন, ‘প্রজেক্ট কাউ’ নামের ওই প্রকল্পে গরুর জন্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল তৈরি করা হবে।

যদিও এখানে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।

বাঘ বিপন্ন প্রজাতি কিন্তু গরুর ক্ষেত্রে তেমনটা নয়।

ভারতে বাঘ হত্যা করা ও এর দেহের কোনো অংশ নিয়ে বাণিজ্য করা অবৈধ। কিন্তু ভারতের অনেক রাজ্যে এখনো গরু জবাই ও গরুর মাংস খাওয়ার বিষয়টি বৈধ।

আর এক্ষেত্রে রাজনৈতিক ইস্যুটিও অনেক স্পর্শকাতর।

হিন্দুরা গরুকে অতি পবিত্র মনে করে এবং গরু রক্ষা করা হিন্দুদের অধিকারের মধ্যেই পড়ে।

২০১৪ সালে ভারতে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার ক্ষমতাসীন হবার পর গরু জবাই নিষিদ্ধ করার বিষয়ে নানা পদক্ষেপ নেয়া হয়।

বিশেষ করে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোতে গো-রক্ষায় বিভিন্ন নিয়মকানুন বেঁধে দেয়া হয়েছে।

গরু জবাইকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করে ভারতের গুজরাট রাজ্যে নতুন একটি আইনও পাস হয়।

অনেক রাজ্যে গরু কেনা-বেচা বন্ধে সরকারী সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে অনেক ব্যবসায়ী ক্ষুব্ধ হন, বিক্ষোভও করেন।

এমনকি গরু জবাইকে কেন্দ্র বেশ কিছু মুসলিমকে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা এসব ঘটনার সাথে জড়িত বলে অভিযোগও রয়েছে।

বিশ্লেষকদের মতে গরু নিয়ে এমন ধরনের ঘটনা স্বাধীন ভারতের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলছে।

গো-রক্ষার নামে যদি বিজেপি সরকার পশু বিক্রি বা পরিবহনের নিষেধাজ্ঞা বাড়াতেই থাকে তাহলে দেশের হাজার হাজার মানুষ যারা গরুর বাজার, পশু পরিবহন, কসাইখানা বা মাংসের দোকানের সঙ্গে যুক্ত -তাদেরও ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। বন্ধ হয়ে যাবে দৈনন্দিন আয়ের উৎস।সূত্র- বিবিসি

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft