1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৩০ অপরাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১: শেখ হাসিনা ও কামালের মৃত্যুদণ্ড, মামুনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড তারাগঞ্জে নবীনবরণ, বিদায় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পলাশবাড়ীর কিশোরগাড়ী ইউনিয়নে “ভুয়া দরপত্রের মাধ্যমে গাছ বিক্রি” শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের নির্বাচনী মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন রাজশাহীতে বিচারকপুত্র হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

সুন্দরগঞ্জে তিস্তা গিলে খাচ্ছে ফসলি জমি ও বসতবাড়ি

  • আপডেট হয়েছে : রবিবার, ১৮ জুন, ২০১৭
  • ৩১ বার পড়া হয়েছে

এটিএম আফছার আলী, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র গিলে খাচ্ছে ফসলি জমি ও বসতবাড়ি। গত তিন দিনের ব্যবধানে তীব্র ভাঙ্গণে সহ¯্রাধিক একর ফসলি জমি এবং দুই শতাধিক পরিবারের ঘর-বাড়ি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। ভাঙ্গণের কবলে পড়েছে পাঁচ শতাধিক পরিবার।

অবিরাম বর্ষণ এবং উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, বেলকা, হরিপুর, চন্ডিপুর, শ্রীপুর ও কাপাসিয়া ইউনিয়নের উপর দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে ভাঙ্গণ তীব্র আকার ধারণ করেছে। বিশেষ করে উপজেলার হরিপুর, শ্রীপুর ও কাপাসিয়া ইউনিয়নের তীব্র নদী ভাঙ্গণ দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে নদী গর্ভে বিলিন হয়েছে দুই শতাধিক পরিবারের ঘর-বাড়ি ও সহ¯্রাধিক একর ফসলি জমি। মাথায় হাত দিয়ে বসেছে চরাঞ্চলের কৃষকরা। অনেক কষ্ট করে তোষা পাট চাষাবাদ করেছিল তারা। কিন্তু ফসল ঘরে তুলতে পারল না। কাপাসিয়া ইউনিয়নের কালাইসোতার চরের জমি জিরাত ও বসত বাড়ি বিলিন হয়ে যাওয়া আনসার আলী জানান- পরিবার পরিজন নিয়ে আমি এখন নিঃস্ব। কোথায় গিয়ে আশ্রয় নিব। দুইটি ঘরের মধ্যে একটি ঘর নদী গর্ভে তলিয়ে গেছে। বর্তমানে পানি উন্নয়ন বোর্ডে বেরি বাঁধে আশ্রয় নিয়েছি। নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যাওয়া পরিবারগুলো বাঁধের উপর খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। কাপাসিয়া ইউপি চেয়ারম্যান- জালাল উদ্দিন জানান-গত দুই দিনের ভাঙ্গণে কমপক্ষে দুইশত পরিবারের বসতভিটা নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। পাঁচ শতাধিক পরিবারকে আশ্রয় কেন্দ্র, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বাঁধের উপর সড়িয়ে নেয়া হয়েছে। বিষয়টি প্রশাসনকে অবহিত করা হয়েছে। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নুরুন্নবী সরকার জানান-ভাঙ্গণ কবলিত এলাকা পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারদের তালিকা জেলা প্রশাসকের নিকট পাঠানো হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার এস.এম গোলাম কিবরিয়া জানান- খুব শীঘ্রই ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারদের মাঝে ত্রাণ বিতরণের ব্যবস্থা করা হবে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft