1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের নির্বাচনী মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন রাজশাহীতে বিচারকপুত্র হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন গাইবান্ধায় বিএনপির প্রার্থীকে বিজয়ী করতে জাসাসের মতবিনিময় সভা আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসব মুখর করতে মাঠ প্রশাসন প্রস্তুত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিধি-বহির্ভূত ৫৭টি আদেশে ডিপিসি স্থবির—১২ বছরেও প্রথম পদোন্নতি পাচ্ছেন না বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারের প্রভাষকরা।

ধর্ষণ ও ধর্ষণের ভিডিও করার কথা স্বীকার করেছে চালক বিল্লাল

  • আপডেট হয়েছে : মঙ্গলবার, ১৬ মে, ২০১৭
  • ৩২ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর বনানীর রেইনট্রি হোটেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ ও ধর্ষণের ভিডিও ধারণের কথা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছে সাফাত আহমেদের গাড়িচালক বিল্লাল হোসেন।

সোমবার রাতে বিল্লালকে গ্রেপ্তাররের পর র‌্যাব-১০ এর অধিনায়ক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর কারওয়ান বাজারে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

বিল্লাল রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণের শিকার দুই তরুণীর দায়ের করা মামলার পাঁচ নম্বর আসমি।গাড়িচালক বিল্লালের বরাত দিয়ে র্যা ব-১০ এর অধিনায়ক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর জানান, বনানী থানায় ভিকটিমরা মামলা করার পর বিষয়টি আসামিরা অনলাইনে জানতে পারে।

এরপর আসামি সাফাত, সাদমান সাকিফ, সাফাতের দেহরক্ষী আজাদ ওরফে রহমত আলীকে গাড়িতে নিয়ে চালক বিল্লাল হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের দিকে যায়। সেখানে তারা একটি হোটেলে খাওয়া-দাওয়া করার পর গাজীপুর হয়ে মাওনা দিয়ে সিলেটে চলে যায়। সাফাত ও সাদমান সাকিফ সিলেটে সাফাতের নানাবাড়িতে থাকে। সাফাতের দেহরক্ষী আজাদ ও গাড়িচালক বিল্লাল একটি রিসোর্টে থাকে। পরবর্তীতে দেহরক্ষী আজাদ রিসোর্ট থেকে চলে যায়। বিল্লাল নিজেও সিলেট থেকে ছাতক চলে যায়। সে ছাতক থেকে আবার সিলেট ও সিলেট থেকে রবিবার ভোরে ঢাকায় আসে। এরপর নবাবপুরের ওই হোটেলে সে সুজান নামে উঠে। সেখান থেকে সন্ধ্যায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

সেদিন রেইনট্রি হোটেলে কী কী ঘটেছিল তার বিস্তারিত বর্ণনাও দিয়েছে বিল্লাল। সে ভিকটিমদের গাড়িতে আনা-নেওয়ার কথাও জানিয়েছে বলে জানান র‌্যাব-১০ এই অধিনায়ক। তিনি জানান, বিল্লাল সবাইকে বিভিন্ন জায়গা থেকে হোটেলে এনে ভোর রাত ৪টার দিকে সাফাতদের বাড়িতে গাড়ি রেখে ফের রেইনট্রি হোটেলে ফিরে আসে। এরপর সাফাত তাকে হোটেল কক্ষে যেতে বলে। বিল্লাল কক্ষে যাওয়ার পর সাফাত তাকে কক্ষের বাথরুমে যেখানে ফলস পার্টিশন দেওয়া, সেখানে দাঁড় করিয়ে রাখে। এসময় ধর্ষণের ঘটনাটি সে ভিডিও করে। পরে সকালে একটি ভাড়া করা মাইক্রোবাসে করে দুই তরুণীকে বাসায় পাঠায় সাফাত। ঘটনার সবকিছু প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেছে গাড়িচালক বিল্লাল। আমরা আসামিকে তদন্তকারী সংস্থার কাছে হস্তান্তর করবো, বলে জানান তিনি।সূত্র-আরটিএনএন

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft