1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:০২ অপরাহ্ন
২রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৬শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীর কিশোরগাড়ী ইউনিয়নে “ভুয়া দরপত্রের মাধ্যমে গাছ বিক্রি” শীর্ষক প্রতিবেদনের প্রতিবাদ গাইবান্ধার পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা বদলী : নতুন পুলিশ সুপার সারওয়ার আলম ফুলছড়িতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে দুইজন আটক পোশাকের রং বদলায়, কিন্তু বদলায় কি পুলিশের আচরণ? গাইবান্ধায় এনসিপির মনোনয়ন ফরম তুলেছেন যারা পলাশবাড়ী পৌর জামায়াতের নির্বাচনী মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত পলাশবাড়ী উপজেলা জাতীয়তাবাদী তারেক জিয়ার প্রজন্ম দলের আহবায়ক কমিটি অনুমোদন রাজশাহীতে বিচারকপুত্র হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন গাইবান্ধায় বিএনপির প্রার্থীকে বিজয়ী করতে জাসাসের মতবিনিময় সভা আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু ও উৎসব মুখর করতে মাঠ প্রশাসন প্রস্তুত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ইন্টারনেটে নগ্ন ছবি ছড়িয়ে ‘প্রতিশোধ’ নেবার চেষ্টা

  • আপডেট হয়েছে : সোমবার, ৮ মে, ২০১৭
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

প্রেমের সম্পর্ক ভেঙ্গে গেলে প্রেমিক-প্রেমিকার অন্তরঙ্গ ছবি ইদানীংকালে ইন্টারনেট এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দিয়ে ‘প্রতিশোধ’ নেবার প্রবণতা বিভিন্ন সময় দেখা যায়।

উন্নত বিশ্বেও এ ধরনের কর্মকাণ্ড ইদানীং বেশ জোরালো হচ্ছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, অস্ট্রেলিয়ায় প্রতি পাঁচজনে একজন এ ধরনের ঘটনার শিকার হয়েছে।

বিষয়টি নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার আরএমআইটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয় যৌথ গবেষণা করেছে।

তাদের গবেষণার ফলাফলে দেখা যাচ্ছে, নারী ও পুরুষ উভয় এ ধরনের ঘটনার শিকার হলেও নারীরাই বিপদে পড়ছে বেশি। এবং পুরুষরা এসব ঘটনার পেছনে জড়িত।

প্রায় সাড়ে চার হাজার মানুষের উপর এ জরীপ চালানো হয়েছে। উত্তরদাতাদের মধ্যে পাঁচভাগের একভাগের নগ্ন ছবি অথবা যৌনকর্মের ছবি তাদের সম্মতি ছাড়াই নেয়া হয়েছে।

অন্যদিকে ১১ শতাংশ বলেছেন তাদের এ ধরনের ছবি কোন ধরনের সম্মতি ছাড়াই ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে।

গবেষকরা বলছেন, তারা যতটা ধারণা করেছিলেন সমস্যা তার চেয়ে অনেক বেশি গভীরে।

এসব ছবি ছড়িয়ে দিয়ে যাদের বেশি হেনস্তা করা হচ্ছে তারা হলেন আদিবাসী, শারীরিক প্রতিবন্ধী, এবং সমকামী। এরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।

এ ধরনের সমস্যা মোকাবেলার জন্য একটি হেল্প লাইন চালু করার সুপারিশ করেছেন গবেষকরা।

তারা বলছেন, ছবি ব্যবহার করে হেনস্তা করার অপরাধ এতো দ্রুত গতিতে বাড়ছে যে এটির সাথে তাল মিলিয়ে আইন দিয়ে মোকাবেলা করা বেশ কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

শুধু যে প্রেম ভেঙ্গে গেলে এ ধরনের ছবি ব্যবহার করে হেনস্তা করা হচ্ছে তা নয়, এর বাইরেও আরো নানাভাবে অপদস্থ করার জন্য ব্যক্তির গোপনীয় ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে।

অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া এবং সাউথ অস্ট্রেলিয়াতে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট আইন রয়েছে।বিবিসি বাংলা

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft