1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন
৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে আলহাজ্ব ফজলুল হক মন্ডলের ইন্তেকাল : দাফন সম্পন্ন গভীর শোক ও সমবেদনা গাইবান্ধার নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে গণমাধ্যমকর্মীদের পরিচিতি সভা গাইবান্ধায় নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে জেলা জামায়াতে ইসলামীর সৌজন্য সাক্ষাত ফারিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতিকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে পলাশবাড়ীতে মানববন্ধন গাইবান্ধা জেলা তথ্য অফিসের উদ্যোগে কমিউনিটি সভা পলাশবাড়ীতে কাকতালীয় ইঞ্জিন বিস্ফোরণ ঘটে প্রাইভেট কার ভস্মীভূত সৌভাগ্যক্রমে কোনো অঘটন ঘটেনি পলাশবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের প্রস্তুতিমূলক এবং আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের ১০ম গ্রেডের দাবীতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন হাসপাতালের বেড থেকেই লাইভে সংবাদ: পেশার প্রতি দায়িত্ববোধে আলোচনায় সাংবাদিক রবিউল ইসলাম স্বচ্ছতা, সেবা ও সততার প্রতীক হতে চাই – এটিএম আজহারুল ইসলাম

রাজাকার মোসলেম ও পলাতক সৈয়দ হুসাইনের মৃত্যুদণ্ড

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৭
  • ৩৩ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা: মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় কিশোরগঞ্জের রাজাকার মোসলেম প্রধান ও পলাতক সৈয়দ মো. হোসেনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তাদের বিরুদ্ধে থাকা ছয়টি অভিযোগই প্রমাণিত হয়েছে। আজ বুধবার বিচারপতি মো. আনোয়ারুল হকের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ রায় দেন।

বিচারিক প্যানেলের অন্য দুই সদস্য হচ্ছেন বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দী। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আসামি মোসলেম প্রধানকে কারাগার থেকে ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায় আনা হয়। মোসলেম প্রধান কারাগারে থাকলেও মো. হোসেন পলাতক। হোসেন ট্রাইব্যুনালের রায়ে মৃতুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক সৈয়দ মো. হাসান ওরফে হাছেন আলীর ছোট ভাই।

এ দুজনের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের ৯ মে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয় ট্রাইব্যুনালে। এক বছরের কম সময়ের মধ্যেই এই বিচার শেষে মামলাটি সিএভি রাখেন আদালত। তাদের বিরুদ্ধে হত্যার ৬২টি, অপহরণ ও আটক ১১জনকে এবং লুটপাট ও অগ্নি সংযোগ আড়াই বাড়ি-ঘরে আগুন দেওয়ার অভিযোগ ছিল।

ছয় অভিযোগ: প্রথম অভিযোগে বলা হয়, একাত্তর সালের আগস্টের মাঝামাঝি থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নিকলীর দামপাড়া গ্রাম ও নিকলী থানা ভবন, সদরের মহাশশ্মান এলাকায় আসামি হোসেন ছয় নারীকে ধর্ষণ, সুধীর সূত্রধরসহ ৩৫ জনকে হত্যা ও বাদল বর্মনসহ চার জনকে নির্যাতন করে।

দ্বিতীয়, অভিযোগটি দুজনের বিরুদ্ধেই। একাত্তরের ২ সেপ্টম্বর থেকে ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে সৈয়দ হোসেন ও মোসলেম প্রধানের নেতৃত্বে নিকলী বাজার ও থানা কম্পাউন্ড এলাকায় কাশেম আলীসহ চারজনকে আটক ও নির্যাতন করা হয়।

তৃতীয় অভিযোগে, নিকলীর গুরুই গ্রামের পূর্বপাড়ায় ১৯৭১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ফুল মিয়াসহ ২৬ জনকে হত্যা এবং আড়াইশ বাড়ি-ঘরে অগ্নিসংযোগের উল্লেখ আছে।

চতুর্থ অভিযোগটি, হোসেনের বিরুদ্ধে। এতে বলা হয়েছে, একাত্তর সালের ২১ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত নিকলীর নানশ্রী গ্রামে তোফাজ্জল খান জিতুসহ সাতজনকে অপহরণ ও নির্যাতন করা হয়।

পঞ্চম অভিযোগ, হোসেন ও মোসলেম দুজনের বিরুদ্ধেই। একাত্তর সালের ১০ অক্টোবর নিকলী সদরের পূর্বগ্রামে মুক্তিযোদ্ধা শহীদ আব্দুল মালেককে তার নিজ বাড়ি থেকে অপহরণ করে হত্যা করা হয়।

ষষ্ঠ অভিযোগ অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের ২৬ নভেম্বর সন্ধ্যা ৭টা থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধা খায়রুল জাহান ও মো. সেলিমকে হত্যা করে তাদের মৃতদেহ রাজাকার হোসেন কিশোরগঞ্জ পৌরসদর, প্যারাভাঙা ও শোলাকিয়ায় রিকশা দিয়ে ঘুরানো ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা খায়রুল জাহানের মাকে তার ছেলের রক্ত দেখিয়ে বীভৎসতার প্রমাণ রেখেছিলেন।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft