1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন
১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
২৫শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
লালমনিরহাটে দুলুর রোগমুক্তি কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল গাইবান্ধায় আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন পলাশবাড়ীর হোসেনপুর ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ধানের শীষ প্রতীকের প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ গাইবান্ধায় মাসব্যাপী ফুটবল প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ সাংবাদিক রিকতু প্রসাদের মায়ের পরলোকগমন : শোক ও সমবেদনা ঢাকার সোহরাওয়ার্দীতে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত সম্মেলন: কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণার দাবিতে উত্তাল সমাবেশ আমদানির সংবাদে দিনাজপুরে পেঁয়াজের দাম কমেছে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১১ ঢাকায় নৃশংস হত্যাকাণ্ড: বদরগঞ্জে আশরাফুলের জানাজায় হাজারো মানুষের ঢল পলাশবাড়ীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

কাল বৈশাখী ঝড়ে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বিধ্বস্ত- খোলা আকাশের নিচে চলছে পাঠদান কার্যক্রম

  • আপডেট হয়েছে : বুধবার, ১৯ এপ্রিল, ২০১৭
  • ৩৪ বার পড়া হয়েছে

সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ সুন্দরগঞ্জ উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া কাল বৈশাখী ঝড়ে বেকাটারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টিনসেড ঘর বিধ্বস্ত হওয়ায় খোলা আকাশের নিচে চলছে পাঠদান কার্যক্রম। যার কারণে আকাশে মেঘ দেখলেই শিক্ষার্থীরা বই-খাতা গুছিয়ে নিয়ে বাড়ি যেতে হচ্ছে। ২০০৯ সালে স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গের উদ্যোগে বেকাটারী সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়করণ হয়। টিনসেড ঘরে চলে আসছিল বিদ্যালয়ের পাঠদান কার্যক্রম। গত ১৫ এপ্রিল কাল বৈশাখী ঝড়ে বিদ্যালয়টির টিনসেড ঘরটি বিধ্বস্ত হয়। সে কারণে বিদ্যালয়টিতে পাঠদান কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে। পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ না করে খোলা আকাশের নিচে চলছে পাঠদান। কোমলমতি  শিক্ষার্থীরা রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজেই পাঠদান গ্রহণ করছে। মেঘ দেখলেই শিক্ষার্থীরা বই খাতা গুছিয়ে নিতে শুরু করেন। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে ২৯১ জন শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছেন। এরমধ্যে শিশু শ্রেণিতে ৩৮ জন, প্রথম শ্রেণিতে ৩৭, দ্বিতীয় শ্রেণিতে ৬০, তৃতীয় শ্রেণিতে ৫৯, চতূর্থ শ্রেণিতে ৪৩ ও পঞ্চম শ্রেণিতে ৩২ জন। প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পাশের হার শতভাগ। সরেজমিনে বিদ্যালয়টিতে গিয়ে দেখা যায় খোলা আকাশের নিচে পাঠদানের কারণে অনেক শিক্ষার্থী অনুপস্থিত রয়েছে। পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী মঞ্জু মিয়া, চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী পল্লবী রানী জানান- কাল বৈশাখী ঝড়ে আমাদের বিদ্যালয়টি বিধ্বস্ত হওয়ায় এখন অনেকে আসছে না। কারণ বসার জায়গা নেই, নেই পায়খানা-প্রসাবের ব্যবস্থা। এজন্য শিক্ষক শিক্ষার্থীদের বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। তাই সরকারিভাবে পাকা ভবন জুরুরী ভিত্তিতে নির্মাণ করা দরকার। এনিয়ে কথা হয় সহকারি শিক্ষক মহসিনা বেগমের সাথে। তিনি জানান, ভবন না থাকার কারণে ঠিকমত পাঠদান করা সম্ভব হচ্ছে না। কারণ খোলা আকাশের নিচে পাঠদানে শিক্ষা উপকরণের সঠিক ব্যবহার করা যায় না। বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মোজাফ্ফর হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি জানান- গত ১৫ এপ্রিল ঝড়ে বিদ্যালয়টি বিধ্বস্ত হওয়ার পর থেকে লেখাপড়ায় ভাটা পড়েছে। ঝড়ে বিধ্বস্তের তথ্য উপজেলা প্রশাসনকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft