1. arifcom24@gmail.com : Arif Uddin : Arif Uddin
  2. admin@khoborbari24.com : arifulweb :
  3. editor@khoborbari24.com : editor : Musfiqur Rahman
  4. hostinger@khoborbari24.com : Hostinger Transfer : Hostinger Transfer
  5. khoborbari@khoborbari24.com : Khoborbari : Khoborbari
  6. khobor@gmail.com : :
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১২:৪৯ পূর্বাহ্ন
১৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
৬ই মহর্‌রম, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
পলাশবাড়ীতে কিশোরগাড়ীর কাশিয়াবাড়ী শ্রম কল্যাণ উপ-কমিটিগঠন উপলে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা গাইবান্ধায় সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবস পালন অধিকার প্রতিষ্ঠা ও নিপীড়ন বন্ধের দাবী মাসব্যাপী দেশ গড়তে ‘জুলাই পদযাত্রা’ নামে কর্মসূচি উপলক্ষে গাইবান্ধায় সমাবেশ -উপস্থিত থাকবেন এনসিপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ পলাশবাড়ী পৌরসভায় যুক্ত হলো মাটি খননকারী একটি নতুন আধুনিক যন্ত্র তারাগঞ্জে ঢেউটিন ও নগদ অর্থ সহায়তা পলাশবাড়ী পৌরসভার বাজেট ঘোষণা: অর্ধেকেরও কমে নেমে এলো বাজেট! পলাশবাড়ীর বেতকাপা ইউনিয়নে রোহিঙ্গাদের জন্ম নিবন্ধন: তদন্তে মিলছে না অস্তিত্ব! তারাগঞ্জে গ্রামীণ অবকাঠামো প্রকল্পে অনিয়ম বসুন্ধরা শুভসংঘের কমিটি গঠন উপলক্ষে পলাশবাড়ীতে আলোচনা সভা এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল বিদ্রোহ দিবসের সমাবেশে ঐতিহ্য ও ভূমির অধিকার রক্ষার দাবী

অসময়ে অবিরাম ভারি বর্ষণ নিচু এলাকায় ডুবে যাওয়া আধা-পাকা ধান নিয়ে বিপাকে কৃষক

  • আপডেট হয়েছে : শনিবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৭
  • ৪০ বার পড়া হয়েছে

এটিএম আফছার আলী, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ এক সপ্তাহ ধরে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া কাল বৈশাখী ঝড়ো হাওয়াসহ অবিরাম ভারি বর্ষণে নিচু এলাকার ইরি বোরো আধা-পাকা ধান নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে কৃষকরা। ইতিমধ্যে অনেক আধা পাকা ধান ক্ষেত পানির নিচে ডুবে গেছে। মাথায় হাত দিয়ে বসেছে কৃষক কুল।

ঋতু পরিবর্তনের কারণে অসময়ে অবিরাম ভারি বর্ষণ চলতি মৌসুমে ইরি বোরোসহ নানাবিধ ফসলের ব্যাপক ক্ষতির সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এক সপ্তাহের বর্ষণে উপজেলার নদী-নালা, খাল-বিল, পুকুর-ডোবা, জলাশয়সহ নিচু এলাকার আধা পাকা ইরি বোরো ধান ক্ষেত সম্পূর্ণ ও আংশিকভাবে ডুবে গেছে। প্রত্যহ বর্ষণ হওয়ার কারণে ক্ষেতের ধান কেটে উঠানে নিয়ে আসা সম্ভাব হচ্ছে না। অনেক ক্ষেতের ধান ২ হতে ৩ দিন ধরে পানি নিচে ডুবে থাকায় নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। অপরদিকে চরাঞ্চলে পিঁয়াজ, রসুন, করলা, পটল, বেগুন, মরিচ ক্ষেত বিনষ্ট হতে চলছে। বিশেষ করে ইরি বোরো ধান নিয়ে মাথায় হাত দিয়ে বসেছে কৃষকরা। শান্তিরাম ইউনিয়নের কৃষক আশেক আলী জানান-আমি ৫ বিঘা জমিতে ব্রি-২৮ ধান রোপন করেছি। ইতিমধ্যে প্রায় সম্পূর্ণ ধান পেঁকে গেছে। আমার জমি নিচু এলাকায় হওয়ায় ২ বিঘা জমির ধান সম্পূর্ণরূপে এবং বাকি ৩ বিঘা জমির ধানের গলায়-গলায় পানি জমে গেছে। এক দিকে দিনমজুর সংকট অন্যদিকে প্রতিদিন বৃষ্টি হওয়ার কারণে ধান কেটে ঘরে আনা সম্ভব হচ্ছে না। আমি আশঙ্কা করছি চারা রোপন থেকে শুরু করে ধান ঘরে তোলা পর্যন্ত যে ব্যয় হয়েছে, তাতে করে লাভ তো দূরের কথা বরং মোটা অংকের লোকসান গুনতে হবে। কাশিমবাজার চরের পিঁয়াজ চাষি মঞ্জু মিয়া জানান- আমার ২ বিঘা জমির পিঁয়াজ ক্ষেতে পানি জমে গেছে। ওই পিঁয়াজ তুলে বিক্রি করা সম্ভব হবে না। কারণ একদিকে রোদ নেই। অপরদিকে পানির নিচে ডুবে থাকা পিঁয়াজ মজুদ করে ঘরে রেখে বাজারজাত করা সম্ভব নয়। এ কারণে আমাকে কমপক্ষে ২০ হাজার টাকা লোকসান গুনতে হবে। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ রাশেদুল ইসলাম জানান-এসময়ে বৃষ্টি হলে ইরি বোরো  ফসলের কিছুটা ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। এসময়ের ক্ষতি কৃষকদের জন্য অত্যন্ত কষ্ট কর।

খবরটি শেয়ার করুন

Comments are closed.

এরকম আরও খবর
© All rights reserved © 2025

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft